বাড়তি অর্থ পাওয়ার যোগ রয়েছে। পদোন্নতির পাশাপাশি কর্মস্থান পরিবর্তন হতে পারে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পক্ষে থাকবে। ... বিশদ
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, মুরগির মাংস বা ডিম থেকে করোনা ভাইরাস কোনওভাবেই ছড়ায় না। এটাও জনসাধারণের মধ্যে প্রচার করতে হবে। প্রচারের জন্য টেলিভিশন, সোশ্যাল মিডিয়া, রেডিও বা অন্যান্য প্রচার মাধ্যমগুলি ব্যবহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রাজ্য প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যে করোনা আতঙ্ক ছড়ানোর আগে থেকেই বিভিন্ন জেলায় মুরগির মাংস এবং ডিম নিয়ে গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তার জেরে অনেক ভোজনরসিকও তাদের পাত থেকে মাংস এবং ডিম বাদ দেন। ফলে, মুরগির মাংসের দাম হু হু করে নেমে যায়। মুর্শিদাবাদের মতো জেলায় প্রতি পিস মুরগি ২০ টাকাতে বিক্রি হতে থাকে। অনেক ফার্ম মালিক রাতারাতি জলের দরে মুরগির মাংস বিক্রি করতে থাকেন। তবে, সেই গুজব এরাজ্যে কিছুটা থিতিয়ে যেতেই মুরগির মাংস এবং ডিমের দাম বেড়েছে। অনেক ফার্ম মালিকই লোকসানের জন্য আর উৎপাদন শুরু করেননি। তারজন্য বহু ফার্ম ফাঁকা রয়েছে।
তবে অন্যান্য রাজ্যে এখনও মুরগির মাংস এবং ডিম নিয়ে গুজব একইরকম সক্রিয়। সেকারণেই কেন্দ্রীয় সরকারের প্রাণিসম্পদ মন্ত্রকের এবিষয়ে চিন্তা বেড়েছে। তারা এই ব্যবসাকে ফের দাঁড় করানোর জন্য প্রচারকে হাতিয়ার করতে চাইছে। মুরগি থেকে কোনওভাবেই করোনা ভাইরাস ছড়ায় না বরং মাংস এবং ডিম খাওয়া হলে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ে-এই ক্যাচ লাইন করেই তারা প্রতিটি রাজ্য সরকারকে প্রচার করার নির্দেশ দিয়েছে।
মুর্শিদাবাদ জেলার প্রাণিসম্পদ দপ্তরের আধিকারিক তারাশঙ্কর পান বলেন, আমরা অনেক দিন ধরেই বিষয়টি নিয়ে প্রচার করছি। একসময় গুজবে অনেকে বিভ্রান্ত হয়েছিলেন। এখন সচেতনতা বেড়েছে।