ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
বাংলা নিউজ এজেন্সি: লকডাউনের ফলে ইতিমধ্যেই গরিব ও দুঃস্থ পরিবারের মানুষ খাদ্য সঙ্কটে ভুগছেন। তাই গরিব মানুষের দুবেলা দুমুঠো খাবারের ব্যবস্থা করতে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া ও আরামবাগে মাঠে নামল শাসক দলের নেতানেত্রী, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, পুলিস ও প্রশাসনিক আধিকারিকরা। এছাড়া আরামবাগে দুঃস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ালেন বৃহন্নলারাও।
এদিন সকাল থেকেই বড়জোড়া এলাকায় থাকা ভবঘুরে, গরিব মানুষ, রিকশ চালক সহ প্রায় ২০০ জনের হাতে চাল ও আলু তুলে দেন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি অলোক মুখোপাধ্যায় ও তাঁর অনুগামীরা। পাশাপাশি জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ সুখেন বিদ ও জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের মহিলা নেত্রী অর্চিতা বিদ এলাকার গরিব মানুষের তালিকা তৈরি করে বাড়ি বাড়ি চাল, আলু পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। খাতড়া সহ রানিবাঁধ বিধানসভার বিভিন্ন এলাকায় এদিন সকাল থেকেই তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে চাল, আলু, তেল ও নুনের প্যাকেট পৌঁছে দেওয়া হয়। এদিকে বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল চত্বরে সমস্ত হোটেল ও দোকান বন্ধ থাকায় হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর আত্মীয়দের জন্য দুপুরে ভাত, ডাল, সব্জির ব্যবস্থা করেন বাঁকুড়া জেলা পরিষদের মেন্টর অরূপ চক্রবর্তী। অরূপবাবু বলেন, যতদিন পর্যন্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হচ্ছে, ততদিন দুবেলা হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর আত্মীয়দের জন্য আমি খাবারের ব্যবস্থা করব।
এছাড়াও জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এদিন বাঁকুড়া শহরের ১১ ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে গরিব মানুষকে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়। ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের তরফেও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে গরিব মানুষদের রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়। অন্যদিকে, এদিন বাঁকুড়ার জেলাশাসক এস অরুণ প্রসাদ বিষ্ণুপুর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ড ও কোয়ারেন্টাইন সেন্টার পরিদর্শন করেন।
পুরুলিয়ার বরাবাজারে সব্জি বিক্রেতা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহকারীদের টিফিন বিতরণ করে তৃণমূল। বাঘমুণ্ডিতে যুব তৃণমূলের উদ্যোগে বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে ঘুরে চাল ও আলু বিতরণ করা হয়। একইভাবে পাড়ার বিধায়ক তাঁর এলাকায় গরিব মানুষদের চাল, আলু বিতরণ করেন। বলরামপুরের ভাঙ্গিডি গ্রামে গাছের উপর থাকা সাত যুবককে এদিন স্থানীয় একটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে কোয়ারেন্টাইনে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরুলিয়া জেলায় নতুন করে ১৪জনকে হাসপাতালে কোয়ারেন্টাইন করা হয়েছে। এছাড়াও নতুন করে ৯৮২ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
অন্যদিকে, এদিন সকালে আরামবাগের বাজারে মানুষের ভিড় দেখা যায়। তবে, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যায়। সকালে আরামবাগের গৌরহাটি মোড়ে বৃহন্নলারা গরিব মানুষের হাতে খাবার ও নগদ টাকা তুলে দেন। এছাড়াও গোঘাট থানার পুলিস গ্রামীণ এলাকায় গরিব মানুষের হাতে চাল, আলু ও অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী তুলে দেয়। আরামবাগের সিভিক ভলান্টিয়াররা দুঃস্থ ও ভিখারিদের খাবার তুলে দেন। অপরদিকে এদিন সকালে দমকল কর্মীরা মহকুমা হাসপাতাল চত্বরে জীবাণুনাশক স্প্রে করেন।
এদিন সকাল থেকেই বড়জোড়া এলাকায় থাকা ভবঘুরে, গরিব মানুষ, রিকশ চালক সহ প্রায় ২০০ জনের হাতে চাল ও আলু তুলে দেন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি অলোক মুখোপাধ্যায় ও তাঁর অনুগামীরা। পাশাপাশি জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ সুখেন বিদ ও জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের মহিলা নেত্রী অর্চিতা বিদ এলাকার গরিব মানুষের তালিকা তৈরি করে বাড়ি বাড়ি চাল, আলু পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। খাতড়া সহ রানিবাঁধ বিধানসভার বিভিন্ন এলাকায় এদিন সকাল থেকেই তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে চাল, আলু, তেল ও নুনের প্যাকেট পৌঁছে দেওয়া হয়। এদিকে বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল চত্বরে সমস্ত হোটেল ও দোকান বন্ধ থাকায় হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর আত্মীয়দের জন্য দুপুরে ভাত, ডাল, সব্জির ব্যবস্থা করেন বাঁকুড়া জেলা পরিষদের মেন্টর অরূপ চক্রবর্তী। অরূপবাবু বলেন, যতদিন পর্যন্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হচ্ছে, ততদিন দুবেলা হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর আত্মীয়দের জন্য আমি খাবারের ব্যবস্থা করব।
এছাড়াও জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এদিন বাঁকুড়া শহরের ১১ ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে গরিব মানুষকে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়। ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের তরফেও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে গরিব মানুষদের রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়। অন্যদিকে, এদিন বাঁকুড়ার জেলাশাসক এস অরুণ প্রসাদ বিষ্ণুপুর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ড ও কোয়ারেন্টাইন সেন্টার পরিদর্শন করেন।
পুরুলিয়ার বরাবাজারে সব্জি বিক্রেতা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহকারীদের টিফিন বিতরণ করে তৃণমূল। বাঘমুণ্ডিতে যুব তৃণমূলের উদ্যোগে বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে ঘুরে চাল ও আলু বিতরণ করা হয়। একইভাবে পাড়ার বিধায়ক তাঁর এলাকায় গরিব মানুষদের চাল, আলু বিতরণ করেন। বলরামপুরের ভাঙ্গিডি গ্রামে গাছের উপর থাকা সাত যুবককে এদিন স্থানীয় একটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে কোয়ারেন্টাইনে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরুলিয়া জেলায় নতুন করে ১৪জনকে হাসপাতালে কোয়ারেন্টাইন করা হয়েছে। এছাড়াও নতুন করে ৯৮২ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
অন্যদিকে, এদিন সকালে আরামবাগের বাজারে মানুষের ভিড় দেখা যায়। তবে, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যায়। সকালে আরামবাগের গৌরহাটি মোড়ে বৃহন্নলারা গরিব মানুষের হাতে খাবার ও নগদ টাকা তুলে দেন। এছাড়াও গোঘাট থানার পুলিস গ্রামীণ এলাকায় গরিব মানুষের হাতে চাল, আলু ও অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী তুলে দেয়। আরামবাগের সিভিক ভলান্টিয়াররা দুঃস্থ ও ভিখারিদের খাবার তুলে দেন। অপরদিকে এদিন সকালে দমকল কর্মীরা মহকুমা হাসপাতাল চত্বরে জীবাণুনাশক স্প্রে করেন।
