ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
মন্ত্রী সৌমেনবাবু বলেন, আমার বিধানসভা এলাকা পিংলার এক হাজারেরও বেশি মানুষ কাজে গিয়ে বিভিন্ন রাজ্যে আটকে পড়েছেন। তাঁরা আমাকে, আমাদের দলের নেতাদের জানাচ্ছেন। খুব সমস্যার মধ্যে তাঁদের দিন কাটাতে হচ্ছে। বেঙ্গালুরু থেকে কয়েকজন জানিয়েছেন, তাঁরা খেতে পাচ্ছেন না। আমি সোমবার টাকা পাঠানোর ব্যবস্থা করব বলেছি। জেলা পরিষদের সদস্য শেখ সবেরাতি বলেন, এই ব্লকের বাসিন্দারা বেশিরভাগ বেঙ্গালুরুতে আটকে আছেন। তাছাড়াও কেরল, পুনে, ওড়িশাতেও অনেকে আছেন। আমরা একটা তালিকা তৈরি করে মন্ত্রী, দলের জেলা নেতৃত্ব ও প্রশাসনকে জানিয়েছি।
একই অবস্থা সবংয়েরও। এই ব্লকের হাজারেরও বেশি বাসিন্দা বাইরের রাজ্যে আটকে আছেন। তাঁরা সেখান থেকে বিধায়ক গীতারানি ভুঁইয়া, রাজ্যসভার সদস্য মানস ভুঁইয়াকে মোবাইলের মাধ্যমে জানাচ্ছেন। পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য আবুকালাম বক্স বলেন, এরকম ৭০০জনের একটি তালিকা মানসবাবু রাজ্যের লিয়াজঁ আফিসারের কাছে পাঠিয়েছেন।
অন্যদিকে, বেলদা এলাকায় যাঁরা ভিনরাজ্য থেকে এসেছেন, তাঁরা যাতে ঘরের মধ্যেই থাকেন, তা সুনিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন ক্লাব ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে দেখতে বলা হয়। শনিবার মিটিং করে পুলিস তাঁদের কাছে এই অনুরোধ করেছে। বেলদা পুলিস মহকুমার এসডিপিও সুমানকান্তি ঘোষ বলেন, ক্লাব ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলিকে তাঁদের বুঝিয়ে বলে ঘরে থাকার জন্য সচেতন করতে বলা হয়েছে। এছাড়াও হোম ডেলিভারির একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।