কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
এদিন মন্ত্রী আরও বলেন, এমন কোনও আচরণ করবেন না যাতে অন্য কেউ এর সুযোগ নিতে পারে। দলীয় কার্যক্রম দিদিকে বলো ও সম্প্রীতি যাত্রা পালনে সকলকে উদ্যোগী হতে নির্দেশ দেন। এদিন স্বপনবাবু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি দেবু টুড, ব্লক তৃণমূল সভাপতি উমাশঙ্কর সিংহরায়, কালনা-১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শ্রাবণী পাল, জেলা পরিষদের সদস্য আরতি হালদার, ছন্দা সিংহরায়, গীতা হাঁসদা প্রমুখ।
কালনা-১ ব্লকের নয়টি পঞ্চায়েত তৃণমূলের দখলে। এর মধ্যে কৃষ্ণদেবপুর, হাটকালনা ও বাঘনাপাড়া পঞ্চায়েত কালনা বিধানসভার মধ্যে রয়েছে। বাকি ধাত্রীগ্রাম, নান্দাই, আটঘড়িয়া-সিমলন, কাঁকুড়িয়া, বেগপুর ও সুলতানপুর পঞ্চায়েত পূর্বস্থলী দক্ষিণ বিধানসভার অন্তর্গত। বিগত লোকসভা ভোটে কালনা বিধানসভার অধীন তিনটি পঞ্চায়েতের ভোট ব্যাঙ্কে বিজেপি বেশ কিছুটা থাবা বসিয়েছে। ফলে তিনটি পঞ্চায়েতে দলের অবস্থা খুব একটা ভালো জায়গায় নেই। সেই তুলনায় পূর্বস্থলী দক্ষিণ বিধানসভার অধীন পাঁচটি পঞ্চায়েত এলাকায় বিজেপির তেমন প্রভাব বাড়েনি। স্থানীয় মানুষের দাবি স্বপনবাবুর নজরদারি, সংগঠন পরিচালনা ও এলাকার উন্নয়নের ফলেই বিজেপি অনেকটাই ব্যাকফুটে। পাশাপাশি রয়েছে এলাকার উন্নয়ন। এই সরকার আসার পর মুরাগাছায় গভর্নমেন্ট কলেজ তৈরি হয়েছে। ধাত্রীগ্রামে এক ছাতার তলায় তাঁতিদের সমস্ত রকম সুবিধাযুক্ত তাঁত কাপড়ের হাট তৈরি হয়েছে। মালতিপুরে ভাগীরথী নদীতে স্নানের জন্য পাকা ঘাট তৈরি হয়েছে। গ্রামীণ এলাকায় যেমন ঢালাই রাস্তা হয়েছে, তেমনই পাকা সড়কও হয়েছে।
দেবু টুডু বলেন, এনআরসি সহ কেন্দ্রীয় জনস্বার্থ বিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বুথ স্তরে বেশি করে প্রতিবাদ সভা, মিছিল করতে হবে। মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়াতে হবে।