বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
এলাকার লোকজনের দাবি, ওই যুব নেতা জেমুয়াতে খাসজমি দখল করে তা প্লট করে বিক্রির চেষ্টা করছিল। স্থানীয় বাসিন্দারা তাতে বাধা দেন। স্থানীয় বাসিন্দারা ওই যুব নেতার বিরুদ্ধে তোলাবাজিরও বেশ কয়েকবার অভিযোগ তুলেছেন। তৃণমূলের একাংশের দাবি, এমনিতেই দুর্গাপুরে দলের অবস্থা নড়বড়ে। তারপরেও এভাবে ওই যুব নেতার মতো আরও কয়েকজন দাদাগিরি চালাতে থাকায় পরিস্থিতি আরও ঘোরালো হচ্ছে। ওই যুব নেতার জীবনযাপনও কয়েক বছরে মধ্যে আমূল বদলে গিয়েছে। পশ্চিম বর্ধমানের তৃণমূলের জেলা সভাপতি ভি শিবদাসন দাসু বলেন, আমরা বিষয়টি নিয়ে দলীয়ভাবে তদন্ত করছি। অভিযোগ প্রমাণ হলে অবশ্যই পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
দুর্গাপুরেরই এক প্রবীণ নেতা বলেন, ওই যুবনেতা এলাকার ত্রাস হয়ে উঠেছে। এই কয়েক বছরে সে আর্থিকভাবে ফুলে ফেঁপে গিয়েছে। কিন্তু, সংগঠনের লাভ কিছু হয়নি। উল্টোদিকে তার চালচলনে দলের প্রতি আমজনতার বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। ওই নেতা এতটাই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে যে, হাসপাতালের সামনেও বোমাবাজি করাতে সে পিছপা হচ্ছে না। প্রসঙ্গত, শুক্রবার দুপুরে কর্মী নিয়োগকে কেন্দ্র করে শাসক দলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বেশ কিছুক্ষণ পর পুলিস গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। বেসরকারি হাসপাতালে গ্রুপ ডি’র কর্মী হিসেবে কোন গোষ্ঠীর লোক কাজ করবে, তা নিয়েই দ্বন্দ্বের সূত্রপাত হয়। ওই হাসপাতালেরই এক গ্রুপ ডি কর্মী তথা স্থানীয় তৃণমূল নেতা তার পছন্দের কিছু লোকজনকে কাজে নিতে চেয়েছিলেন। তাতেই রুষ্ট হয়ে ওঠে জেমুয়ার ওই যুব নেতা। তারপরেই সে লোকজন এনে এলাকায় তাণ্ডব চালায় বলে অভিযোগ।