বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
জানা গিয়েছে, গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে অধ্যক্ষার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকবার কর্মবিরতি ও আন্দোলন করেন অধ্যাপকরা। তাঁদের অভিযোগ, মানবীদেবী কলেজে যোগ দেওয়ার পর থেকে শিক্ষকদের বিভিন্নভাবে লাঞ্ছনা করেছেন। ছাত্রীদের দিয়ে তাঁদের অপমান করেছেন। এমনকী কলেজের স্টাফ রুমে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। কলেজের স্টাফ রুমে ঢুকতে না পেরে শিক্ষকরা ধর্নায় বসেন। অধ্যাপকদের আরও অভিযোগ, জানুয়ারি মাস থেকে শিক্ষকদের বেতনও বন্ধ হয়ে যায়। বেতন বন্ধের বিষয়টি অধ্যক্ষার স্বৈরাচারী সিদ্ধান্ত। এভাবে কোনও বেতন বন্ধ করা যায় না। গণিতের অধ্যাপক সুদর্শন বর্ধন বলেন, সেপ্টেম্বর মাস থেকে অধ্যক্ষার বিভিন্ন অনৈতিক কাজের প্রতিবাদ করে আমরা ধর্না চালিয়ে যাচ্ছিলাম। তারমধ্যে আমরা ছাত্রীদের লেখাপড়ার যাতে ক্ষতি না হয়, তারজন্য ক্লাস নিচ্ছিলাম। জানুয়ারি মাসের বেতন বন্ধ করে দিয়েছেন অধ্যক্ষা। তাই তাঁর অপসারণের দাবিতে আমাদের কর্মবিরতি চলছে। যদিও এব্যাপারে কলেজের অধ্যক্ষা কোনও মন্তব্য করতে চাননি। অতিরিক্ত জেলাশাসক বলেন, এভাবে বেতন বন্ধ করা যায় না। অধ্যাপকদের বেতন দেওয়ার জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাকি বিষয়গুলি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।