উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার বহির্বিভাগে চিকিৎসা করাতে এসেছিলেন গৌড়িয়ার সোলেমান আলি। কাউন্টার খোলার আগেই তিনি হাসপাতালে পৌঁছন। বসার জন্য জায়গার খোঁজ করলেও পাননি। তিনি বলেন, বসার শেড থাকলে নিশ্চিন্তে অপেক্ষা করা যেত। শুধু তিনিই নন, চিকিৎসাধীন রোগীকে দেখতে আসা পরিজনদেরও অপরিচ্ছন্ন জায়গায় বসতে হয়। এদিন হাসপাতালের সামনে বাইকের উপর বসেই আধ ঘণ্টা কাটিয়েছেন হরিশ্চন্দ্রপুরের উজ্জ্বল দাস। তিনি বলেন, বসার জায়গা নেই, তাই নিজের বাইকে বসেই সময় কাটাচ্ছি। এদিকে প্রতিদিন সকালে রোগীদের ছুটির পর ভিড় বাড়ে। সেসময় গাড়িতে চাপার আগে দীর্ঘক্ষণ রোগী ও তাঁদের আত্মীয় বিছানাপত্র নিয়ে মাটিতে বসেই কাটিয়ে দেন। দীর্ঘদিন ধরে এই ছবি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ভুক্তভোগীদের দাবি, মহকুমার ছ’টি ব্লকের লক্ষাধিক মানুষ চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসা পরিষেবা নিতে আসে। সেক্ষেত্রে পরিকাঠামো নিয়েও ভাবা উচিত। চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সহকারী সুপার ত্রিদিব মাইতি বলেন, কিছু মানুষ যাতে বসতে পারে, সেজন্য স্টিলের চেয়ার রয়েছে। সবার জন্য তো আর সম্ভব নয়। চাঁচল-১ পঞ্চায়েত সমিতির সহকারী সভাপতি জাকির হোসেন বলেন, একসঙ্গে বহু রোগী ও তাঁদের আত্মীয়রা যাতে বসতে পারেন সেজন্য শেড নির্মাণের চেষ্টা করা হবে।