হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
এদিন অভিযানের পুরোভাগে থাকা মালদহের সদর মহকুমা শাসক পঙ্কজ তামাং বলেন, বেশ কয়েকদিন ধরেই লাগাতার সতর্ক করা হয়েছে। অনেকেই সেই আবেদন অনুযায়ী দখল করে থাকা রাস্তা খালি করে দিয়েছেন। কিন্তু যাঁরা অনুরোধে কর্ণপাত না করে রাস্তা দখল করে রেখেছিলেন, তাঁদের সেই দখলীকৃত অংশ এদিন ভেঙে দেওয়া হয়েছে। অভিযানের মূল উদ্দেশ্য ছিল, রাস্তা ও সরকারি জায়গা জবরদখল মুক্ত করা। এদিন থেকে ওই অভিযান শুরু হল।
তিনি বলেন, হকারদের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময় দেওয়া হয়েছে। সেই সময়সীমা অতিক্রান্ত হলেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে।
এদিন অভিযান চলাকালীন দেখা যায়, রাস্তা ও সরকারি জায়গা এমনভাবে জবরদখল করে রাখা হয়েছে যে অগ্নিকাণ্ড বা অন্য কোনও জরুরি পরিস্থিতিতে দমকল বা পুলিসের বড় গাড়ি পর্যন্ত প্রবেশের পরিসর নেই। ফলে দুর্ঘটনা ঘটলে প্রচুর প্রাণহানির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রশাসন দমকল চলাচলের জন্য পর্যাপ্ত পরিসরের ব্যবস্থা করবে বলে জানানো হয়েছে।
ইংলিশবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান-ইন-কাউন্সিল সদস্য শুভময় বসু বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চান সকলেই উপার্জন করুন। কিন্তু জবরদখল করে নাগরিকদের অধিকার খর্ব করা যাবে না। মালদহ শহরের নাগরিকদের যথাযথ পরিষেবা দিতে পুরসভা দায়বদ্ধ। তাই মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী একাধিক বৈঠক হয়েছে এদিন থেকে জবরদখল মুক্ত করার কাজ শুরু হল।
অন্যদিকে মালদহ মার্চেন্ট চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি জয়ন্ত কুণ্ডু বলেন, বিষয়টি নিয়ে রবিবারই জেলাশাসক একটি বৈঠক ডেকেছেন। তার একদিন আগেই অভিযান চালু করে দেওয়া কেন হল তা বুঝতে পারছি না। বৈঠকের পরে পদক্ষেপ করা হলেই ভালো হত। আমরা বিষয়টি ওই বৈঠকে তুলব।
ইংলিশবাজারের রথবাড়ি এলাকায় অবৈধ নির্মাণ ভাঙা হচ্ছে। - নিজস্ব চিত্র।