হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
গ্রামবাসীদের পক্ষে নুর আহমেদ মোমিন বলেন, একটু হাওয়া উঠলে এলাকায় বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। ৪-৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না।
এদিন ভোরে থেকে একই অসুবিধা হয়। আগে গাজোল সদর থেকে গ্রামে বিদ্যুত্ সংযোগ দেওয়া হত। তখন এমন হত না। বর্তমানে দেওতলা থেকে সংযোগ দেওয়ার পর থেকে ভোগান্তি শুরু হয়েছে। ঘন ঘন বিদ্যুত্ বিভ্রাটে নাজেহাল মানুষ। পুরাতন মালদহ শহরের খৈহাট্টাপাড়াতেও ট্রান্সফরমার বসানো নিয়েও দুই পাড়ার বাসিন্দাদের মধ্যে তর্কাতর্কি শুরু হয়। ট্রান্সফরমার বসাতে বিদ্যুত্কর্মীদের বাধা দেওয়া হয়।
এনিয়ে শনিবার সেখানে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। তর্কবিতর্ক বাধে। স্থানীয় বাসিন্দা নারায়ণ ঘোষ বলেন, আমাদের পাড়াতে খুঁটি এবং ট্রান্সফরমার বসালে রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে যাবে। রাস্তার পাশে অনেকের নিজস্ব জায়গা রয়েছে। ওই কাজ হলে গাড়ি ঢুকতে পারবে না। খুব অসুবিধা হবে। নারায়ণের দাবি, যে পাড়ায় সমস্যা, সেখানে ট্রান্সফরমার বসানো হোক। আমাদের পাড়ায় বসানো হলে রাস্তা ছোট হয়ে যাবে।
এলাকার জয়ন্তী ঘোষের বক্তব্য, আমাদের গ্রামে প্রায়ই লো ভোল্টেজ সমস্যা। অনেক বিক্ষোভের পর ট্রান্সফরমার বসানো হবে। সেটা পাশের গ্রামের বাসিন্দারা বসাতে বাধা দিচ্ছেন। মালদহ জেলার বিদ্যুৎ বণ্টন কোম্পানি জানিয়েছে, গাজোল এবং পুরাতন মালদহের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুরাতন মালদহে ওই পাড়াতে ট্রান্সফরমার বসবে। আমরা এলাকায় গিয়েছি। তবুও কাজে বাধা আসছে। এটা আলোচনা করে মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চলছে। মালদহ থানার মঙ্গলবাড়ি পুলিস ফাঁড়ি এক আধিকারিক বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিজস্ব চিত্র।