জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
চাঁচলে রয়েছে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল, মহকুমা কার্যালয়, আদালত সহ নানা সরকারি কার্যালয়। চিকিৎসা সহ সরকারি বিভিন্ন কাজে রতুয়া ও হরিশ্চন্দ্রপুর সহ ছ’টি ব্লকের বাসিন্দাদের চাঁচলে আসতে হয় প্রতিদিন। সংকীর্ণ হয়ে যাওয়া রাস্তায় অবৈধ পার্কিং, অনিয়ন্ত্রিত টোটো চলাচল ও গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকায় ভোগান্তি বাড়ে সাধারণ মানুষের।
নেতাজি মোড় থেকে তরলতলা পর্যন্ত পা ফেলা দায় পথচারীদের। চাঁচলের বাসিন্দা প্রবীণ সফিজুদ্দিন আহমেদ বলেন, আগে রাস্তার ধার দিয়ে যাতায়াত করা যেত। এখন দু’ধারে গাড়ি পার্কিং করা থাকছে। আমাদের রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে।
কাজি নজরুল ইসলাম বাস টার্মিনাস সংলগ্ন এলাকায় ফুটপাতে দোকান হয়ে যাওয়ায় দফায় দফায় যানজট হয় বলে অভিযোগ। সমস্যা জটিল হয় স্কুল ও অফিস টাইমে। পড়ুয়াদের যানজটে আটকে থাকতে হয় দীর্ঘক্ষণ। এক অভিভাবক তিয়াশা দাস বলেন, ছেলেকে স্কুলে নিয়ে যাওয়ার সময় বাসস্ট্যান্ড এলাকায় প্রতিদিন অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। প্রশাসনের দ্রুত ব্যবস্থা নিলে আমাদের সুবিধা হবে। চাঁচলের মহকুমা শাসক শৌভিক মুখোপাধ্যায় বলেন, মুখ্যমন্ত্রী প্রশাসনিক বৈঠক ডেকেছেন। নির্দেশ অনুয়ায়ী আলোচনা করে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।