জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
ইংলিশবাজার পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সুমালা আগরওয়াল বলেন, কন্যাশ্রী উদ্যান সংস্কার নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সবকিছু ঠিকঠাক রক্ষণাবেক্ষণের চেষ্টা করি। প্রমোটিংয়ের অভিযোগ ভিত্তিহীন। ইংলিশবাজার পুরসভার এক কাউন্সিলার বলেন, নীহারবাবু চাঁচলকে পুরসভা করতে চেয়েছিলেন। তিনি তা করতে ব্যর্থ হয়েছেন। সেই হতাশা থেকেই তিনি ইংলিশবাজার পুর বোর্ড সম্পর্কে এসব বলছেন। পুরসভার কেউ সরাসরি প্রমোটিং করেন বলে আমাদের জানা নেই। ইংলিশবাজার বিধানসভা আসনে বাম-কংগ্রেস সমর্থিত নির্দল প্রার্থী হিসাবে জয়লাভের পর নীহারবাবু তৃণমূলে যোগ দেন। যোগদানের ‘পুরস্কার’ স্বরূপ তাঁকে শাসকদল পুরসভার চেয়ারম্যান করে। তৎকালীন বোর্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর তিনি বেশ কিছুদিন পুর প্রশাসক হিসাবেও দায়িত্ব সামলান। পরে চাঁচল বিধানসভার প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় তিনি পুর প্রশাসকের দায়িত্ব ছেড়ে দেন। নীহারবাবুর সঙ্গে বর্তমান পুর বোর্ডের একাংশ কার্যত ‘সাপে-নেউলে’ সম্পর্ক। তাঁর সঙ্গে এক পুরকর্তার হাতাহাতি পর্যন্ত হয়েছিল। তিনি চেয়ারম্যান থাকাকালীন নীহারবাবুর বিরোধী গোষ্ঠীর নেতারা হালে পানি পেতেন না। তখন তাঁরা কাউন্সিলার হিসাবে নিজ নিজ ওয়ার্ডে কার্যত গুটিয়ে থাকতেন। বর্তমানে ক্ষমতা পেয়ে তাঁদের কেউ কেউ ধরাকে সরা জ্ঞান করছেন বলে বিপক্ষ শিবিরের অভিযোগ। এদিকে, নীহারবাবু পুর কর্তাদের একাংশের বিরুদ্ধে যে প্রমোটিং করার অভিযোগ এনেছেন, তা নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই শহরে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। পুরসভার প্রশাসনিক ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে কেউ কেউ বেনামে শহরে আবাসন ব্যবসা শুরু করেছেন। অনুগামীদের মাধ্যমে প্রথমে জমি দখল ও পরে তার উপর বহুতল তৈরি করাচ্ছেন। বিরোধীরাও এনিয়ে সরব হয়েছে। তবে খোদ তৃণমূল বিধায়ক পুর কর্তাদের বিরুদ্ধে প্রমোটিং করার অভিযোগ তোলায় বিতর্ক ফের মাথাচাড়া দেবে বলে ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে।