আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
তুফানগঞ্জ-১ ব্লকের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী বালাভূতে কালজানি, গদাধর, ঘরঘরিয়া ও রায়ডাক এই চারটি নদী এসে মিলিত হয়েছে। প্রতিবছর বর্ষার মরশুমে নদীগুলিতে ডলফিনের দেখা মেলে। বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ডলফিনগুলি মূলত ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে বাংলাদেশের মেঘনা নদী হয়ে এই অঞ্চলে ঢুকে পড়ে। আবার কিছু কিছু ডলফিন বছরভর এখানেই থাকে। ওইসব এলাকায় নজরদারি চালানোর পাশাপাশি সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে প্রচার অভিযানে ফের নামতে যাচ্ছে বনদপ্তর।
কোচবিহারের এডিএফও বিজনকুমার নাথ বলেন, বিগত কয়েক বছরে কালজানি নদীর সংযোগস্থলে ডলফিনের দেখা মিলছে। বনকর্মীরা সারা বছরই নদী তীরবর্তী এলাকায় নজরদারি চালান। ডলফিনের চোরাশিকার রুখতে বাসিন্দাদের মধ্যে সচেতনতামূলক প্রচার করা হয়। এবারও বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হচ্ছে।
তুফানগঞ্জ-১ ব্লকের জীব বৈচিত্র্য ব্যবস্থাপনা নামে একটি সংস্থার সম্পাদক সরোজকুমার পঞ্চানন বলেন, ডলফিন মারা যে শাস্তিযোগ্য অপরাধ, এ ব্যাপারে মানুষজনকে সজাগ করা হচ্ছে। এদের বাঁচিয়ে রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব।