আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
পুলিস সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য বলেন, মহিষবাথানে পরিবহণ দপ্তরের অফিসের সামনে থেকে দখলদারি সরানো হয়েছে। কোচবিহারের অতিরিক্ত পুলিস সুপার কৃষ্ণগোপাল মিনা বলেন, যেসব জায়গায় বেআইনি নির্মাণ বা দখলদারি রয়েছে সেসব জায়গায় আগেও সর্তক বার্তা দেওয়া হয়েছিল। সেসব জায়গায় এদিন পদক্ষেপ করা হয়েছে। যেখানে যেখানে বেআইনি নির্মাণ রয়েছে তা সরিয়ে নেওয়ার জন্য এদিন ফের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পুরো জেলাতেই সমীক্ষা চলছে। যেখানেই এমনটা রয়েছে সেখানেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কোচবিহারের মহকুমা শাসক কুণাল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আগের দিন যখন আমরা পরিবহণ দপ্তরের সামনে গিয়েছিলাম সেসময় কিছু লোকজন সময় চেয়েছিল। আমরা যথেষ্ট সময় দিয়েছি। কিছু মানুষ দোকান সরিয়েছে। কিছু লোক সরায়নি। গত দু’দিন মাইকিং করে আরও ২৪ ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়েছিল। এরপর এদিন জেলাশাসকের নির্দেশ অনুসারে সেখান থেকে দখল সরানো হয়েছে। কিছু বেআইনি নির্মাণ রয়েছে। সেগুলি সরানোর জন্য পূর্তদপ্তরের জাতীয় সড়ক ডিভিশনকে বলা হয়েছে। শহরের কোথায় কোথায় দখল রয়েছে সেই বিষয়টি জেলাশাসক খতিয়ে দেখছেন। তাঁর নির্দেশ মতো ব্যবস্থা হবে।
কোচবিহার শহরের সুনীতি রোড, সিলভার জুবিলি রোড, বিশ্বসিংহ রোড থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাস্তার ধারের ফুটপাত দখল করে প্রচুর দোকান রয়েছে। এর ফলে শহরের ফুটপাত দিয়ে পথচারীরা চলাচল করতে পারেন না। আবার রাস্তায় প্রচুর টোটো, অটো সহ অন্যান্য যানবাহন থাকার কারণে সেখান দিয়েও পথচলা দুষ্কর। এসব নিয়ে শহরবাসীর মনে ক্ষোভও রয়েছে। প্রশাসনের এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে লোকজন।