আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সিকিম আবহাওয়া দপ্তরের আধিকারিক গোপীনাথ রাহা বলেন, শুধু সোম বা মঙ্গলবারই নয়, আগামী তিন-চারদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত চলবে জলপাইগুড়িতে। সেই সঙ্গে বজ্রপাতের সম্ভাবনাও রয়ে গিয়েছে।
সোমবার রাত থেকে টানা বৃষ্টি হয়েছে। কখনও মুষলধারায়, কখনও ঝিরঝিরে বৃষ্টি হয়েছে। সেইসঙ্গে রীতিমতো ফুঁসে উঠেছে করলা। যার সার্বিক ফল শহরের ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের পরেশমিত্র কলোনি, নীচ মাঠ এলাকায় শতাধিক বাড়ি জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। আর এতেই উদ্বেগ দানা বেঁধেছে। পরিস্থিতি এমন যে ওই এলাকার বাসিন্দাদের বাড়িছাড়া হতে হবে। কারণ, করলার জল বাড়লে ওই এলাকায় এক কোমর সমান জল দাঁড়িয়ে যায়। বহু বাড়িতে জল ঢুকে যায়। এছাড়াও সাময়িকভাবে হলেও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের মহামায়া পাড়ার বিস্তীর্ণ এলাকা, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেসপাড়া, ১৯ ওয়ার্ডের ৪ নম্বর গুমটি হয়ে নিউটাউন পাড়ার বেশ কয়েকটি গলিতে জল দাঁড়িয়ে যায়। এছাড়াও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সেনপাড়ার কালীতলা রাস্তা থেকে মিলন বেকারি যাওয়ার রাস্তাও জলমগ্ন হয়ে পড়ে। আর এর ফলে মানুষকে ভোগান্তির শিকার হতে হয়।
২৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার পৌষালি দাস বলেন, ফ্লাড শেলটার খুলে রাখা হয়েছে। বেশ কয়েকটি পরিবার ইতিমধ্যে বাড়ি ছেড়ে এসেছেন। এরপর জলস্তর একটু বাড়লেই বাকিদেরকেও ফ্লাড শেলটারে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করা হবে।
অন্যদিকে, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মিলন বেকারির সামনের রাস্তায় জল জমা প্রসঙ্গে সেনপাড়ার বাসিন্দা প্রমিলা রায় বলেন, বর্ষার সবে শুরু। এখনই এক রাতের ভারী বৃষ্টিতে রাস্তায় জল জমছে। জানি না এরপর কী হবে?