আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সোমবার নবগঠিত লোকসভার অধিবেশনের প্রথম দিনে রাহুল গান্ধীর হাতে ছিল সংবিধান। বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারকে রাজধর্ম পালনের বার্তা দিতেই তিনি এই পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। এদিন সুযোগ বুঝে কংগ্রেসকে সমালোচনায় বিঁধতে কালক্ষেপ করেননি প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, ‘দেশে জরুরি অবস্থা জারির সময়ে যে মানসিকতা ছিল, কংগ্রেসের মধ্যে এখনও তা জীবন্ত রয়েছে। তারা যতই সংবিধানের প্রতি তাদের ঘৃণা লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করুক না কেন, জনগণ সেই দুঃসহ স্মৃতি আজও ভুলতে পারেননি। আর তাই, বারেবারে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।’ মোদির অভিযোগ, ‘ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্যই কংগ্রেস সারা দেশকে জেলখানায় পরিণত করেছিল। নাগরিকদের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। সমাজের দুর্বল শ্রেণিকে শোষণ করেছিল। তাই, তাদের মুখে সংবিধানের প্রতি ভালোবাসার কথা একদম মানায় না।’ যার পাল্টা হিসেবে খাড়্গে বলেছেন, ‘মোদি মুখে গণতন্ত্রের কথা বলেন। কিন্তু দল ভাঙা, নির্বাচিত সরকারকে ফেলে দেওয়া, কেন্দ্রীয় সংস্থাকে (ইডি, সিবিআই, আয়কর দপ্তর) কাজে লাগিয়ে বিরোধী নেতাদের হেনস্তা করা— এসবের ক্ষেত্রে তাঁর সরকারের জুড়ি মেলা ভার।’ কংগ্রেস সভাপতির প্রশ্ন, ‘১৪৬ জন বিরোধী সাংসদকে বরখাস্ত করে যখন নতুন তিনটি আইন পাস করা হল, তারপর আর ঐকমত্য বা গণতন্ত্রের কথা মোদির মুখে মানায় কি?’