আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
দেওয়া হয়নি। এছাড়া নিম্ন আদালত রায় দেওয়ার সময় চিন্তাভাবনার প্রয়োগ করেনি বলেও মন্তব্য করে হাইকোর্ট। তারপরই কেজরিওয়ালের জামিনে স্থগিতাদেশ দেওয়া
হয়। এর ফলে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে আপাতত তিহার
জেলেই থাকতে হবে। এবার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে আম আদমি পার্টি (আপ) প্রধানকে।
এই মামলায় গত ২১ মার্চ গ্রেপ্তার করা হয়েছিল কেজরিওয়ালকে। যদিও লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের জন্য তাঁকে অন্তর্বর্তী জামিন দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তারপর গত ২ জুন ফের জেলে ফিরে যান তিনি। গত ২০ জুন রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে ফের জামিনের আর্জি জানান কেজরিওয়াল। এর ভিত্তিতে ১ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডের বিনিময়ে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয়। কিন্তু ইডি পরের দিনই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়। শুনানি সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত আপ প্রধানের জামিনের প্রক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেয় হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেন কেজরিওয়াল। শীর্ষ আদালতও হাইকোর্টের রায় না হওয়া পর্যন্ত কোনও নির্দেশ দিতে রাজি হয়নি। বুধবার শীর্ষ আদালতে ফের এই নিয়ে শুনানি হওয়ার কথা। এদিনের হাইকোর্টের নির্দেশে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে আপ। এই নির্দেশের বিরুদ্ধে তারা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথাও জানিয়েছে। এদিকে মঙ্গলবার আবগারি দুর্নীতি মামলায় কেজরিওয়ালকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। সূত্রের খবর, ইডির পর এবার সিবিআইও তাঁকে গ্রেপ্তারের প্রস্তুতি নিচ্ছে।