জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
চার রাজ্যের মোট আসন সংখ্যা ৫৪৯। কমিশন চাইছে, আগে স্রেফ জম্মু-কাশ্মীরের ভোট সেরে পরে বাকি তিন রাজ্যে একসঙ্গে ভোট করানো। গতবার (২০১৯ সালে) হরিয়ানা (৯০ আসন) আর মহারাষ্ট্রের (২৮৮ আসন) ভোট হয়েছিল একসঙ্গে। ২১ অক্টোবর। পাঁচ দফায় ভোট হয়েছিল ঝাড়খণ্ডে (৮১ আসন)। ৩০ নভেম্বর থেকে ২০ ডিসেম্বর। তবে এবার এই তিন রাজ্য একসঙ্গে ভোট করার পক্ষেই কমিশন। এ ব্যাপারে অবশ্য সংশ্লিষ্ট রাজ্যের রাজনৈতিক দলগুলির মতামতও নেওয়া হবে। নিয়ম হল, বিধানসভার মেয়াদ শেষের ছ’ মাস আগে থেকেই কমিশনের হাতে কার্যত রাজ্যের ক্ষমতা চলে আসে। ফলে ওই ছ’ মাসের মধ্যে যেকোনও সময় নির্বাচন করাতে পারে কমিশন।
বিজেপি শাসিত হরিয়ানা বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ৩ নভেম্বর। বিজেপি-শিবসেনা-এনসিপির রাজ্যপাটে মহারাষ্ট্র ২৬ নভেম্বর। কংগ্রেস-জেজেএমের শাসনে ঝাড়খণ্ডের মেয়াদ শেষ আগামী ৫ জানুয়ারি। জম্মু-কাশ্মীরে এখন কোনও সরকারই নেই। ২০১৪ সালের পর ফের ভোট হতে চলেছে। সেবার পিডিপির সঙ্গে বিজেপি সরকার গড়েছিল। কিন্তু ২০১৮ সালে বিজেপি সমর্থন প্রত্যাহার করে। মেহবুবা মুফতির মুখ্যমন্ত্রিত্বে টালমাটাল সরকার ভঙ্গ হয়ে যায়। রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হয়। তারপরই ২০১৯ সালে কাশ্মীরে সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল। রাজ্যের মর্যাদা হারিয়ে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করা হয়। সেই চলছে। তাই এবার চার রাজ্যের মধ্যে জম্মু-কাশ্মীরের ভোট সবচেয়ে কৌতূহলের। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরে এবার লোকসভা নির্বাচনে যেভাবে সাধারণ মানুষের সাড়া মিলেছে, তা অভাবনীয়। তাই বিধানসভাতেও একইভাবে সাধারণ মানুষ ভোট দেবেন বলেই আশা করছে কমিশন।