আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
এবছর উচ্চ মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬ লক্ষ ৭৯ হাজার ৭৮৪ জন। আইএসসি এবং সিবিএসই মিলিয়ে সেই সংখ্যা আরও ৬০ হাজার বাড়তে পারে। এদিকে, এবছর রাজ্যে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে স্নাতকের আসন সংখ্যা ৯ লক্ষ ৪৬ হাজার ৯২১টি। ফলে, বাকি আসন কতটা ভরবে, তা নিয়ে একটা আশঙ্কা থেকে যায়। প্রতিবেশী রাজ্যের ছাত্রছাত্রী এবং কোনও কারণে বিগত বছরে উচ্চ মাধ্যমিকের পরে ড্রপ আউট পড়ুয়াদের উপরেই ভরসা রাখতে হবে। তৃণমূল সরকার আসার পরে বহু নতুন বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ হয়েছে। সাধারণ ডিগ্রি কোর্সের পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং, ম্যানেজমেন্ট অথবা অন্যান্য পেশামুখী কোর্সের আসন সংখ্যা। এর মধ্যে একটা বড় অংশই রয়েছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ। তাই সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত কলেজগুলি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে।
এবার আশা জোগাচ্ছে এই কেন্দ্রীয় পোর্টালটি। আগেও ভিন রাজ্যের পড়ুয়ারা কলেজগুলিতে ভর্তি হতে পারতেন। তবে, সেই সংখ্যা ছিল বেশ কম। কারণ, কলেজ খুঁজে খুঁজে তাঁদের আবেদন করতে হতো। এবার একটিমাত্র কেন্দ্রীয় পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন করে তাঁরা সরাসরি ভর্তি হতে পারবেন। সেই অনুযায়ী আবেদন জমা পড়তেও শুরু করেছে বলে খবর। ইতিমধ্যেই কলেজগুলি তাদের আবেদনের সংখ্যা দেখতে পাচ্ছে। সার্বিকভাবে সংখ্যা নিয়ে তারা খুশি। শিয়ালদহের সুরেন্দ্রনাথ কলেজের (মেইন) অধ্যক্ষ ইন্দ্রনীল কর বলেন, ‘আমাদের ৫ থেকে ৭ শতাংশ ভিন রাজ্যের পড়ুয়া থাকে। সেটা আরও বাড়তে পারে। আর দেখা যায় ১০-১৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রী কোনও না কোনও কারণে একবছর ড্রপ দিয়ে কলেজে ভর্তি হন। তাই আসন পূরণে শেষমেশ খুব একটা সমস্যা হবে না।’