নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
সরকারি সূত্রের খবর, দপ্তরগুলির মধ্যে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরে এটা প্রথম হতে চলেছে। এটা আগে করা হয়েছে সরকারি সংস্থায়। বিভিন্ন সরকারি দপ্তর এই ধরনের কর্মীদের তালিকা তৈরির কাজ ইতিমধ্যেই শুরু করেছে। বাজেটে ঘোষণা করা হয়েছিল, অন্তত মাধ্যমিক পাশ ও তিন বছর কাজ করলে তবেই এই সুযোগ পাওয়া যাবে। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তর সুবিধাপ্রাপক কর্মীদের যে তালিকা দিয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরাও এতে আছেন। এই কর্মীরা চুক্তিভিত্তিক গ্রুপ সি কর্মী হিসেবেই কাজ করবেন। তবে বেতন কিছুটা বাড়বে। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে অর্থদপ্তর যে নির্দেশিকা জারি করে, তাতে গ্রুপ ডি চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ন্যূনতম বেতন মাসে ১২ হাজার টাকা ও গ্রুপ সি-দের সাড়ে ১৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। মন্ত্রিসভার অনুমোদন নিয়ে কয়েক বছরে সরকারি দপ্তরে যে চুক্তিভিত্তিক নতুন কর্মীদের নিয়োগ করা হয়েছে, তাঁদের প্রায় সবাই গ্রুপ ডি। অবসরপ্রাপ্তদের থেকে কিছু গ্রুপ সি চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করেছে কয়েকটি দপ্তর। গ্রুপ ডি চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের মধ্যে অনেকেই মাধ্যমিক বা তার বেশি শিক্ষাগত যোগ্যতা আছেন। দপ্তরে কম্পিউটার চালানো সহ গ্রুপ সি কর্মীদের জন্য নির্ধারিত কাজ তাঁরাও করে থাকেন। তবে অর্থদপ্তরের অনুমোদন নিয়ে এই গ্রুপ ডি কর্মীদের উন্নীত করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছ কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে কর্মিমহল। অর্থদপ্তরের চূড়ান্ত অনুমোদন না থাকলে বর্ধিত বেতন নিয়ে জটিলতা তৈরি হতে পারে। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মীদের নতুন বেতন অর্থদপ্তরের অনুমোদন করার উল্লেখ নেই। সাধারণভাবে অর্থদপ্তর ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে গ্রুপ সি এবং ডি কর্মীদের বর্ধিত বেতনের যে নির্দেশিকা জারি করেছিল শুধু সেটার উল্লেখ আছে। তবে গ্রুপ সি পদে এভাবে চুক্তিতে নিযুক্ত কর্মীদের নিয়োগ করা হলে পিএসসির মাধ্যমে স্থায়ী পদে নিয়োগ কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছে কর্মিমহল।