আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
রবিবার সকালে এক বন্ধু খেলার জন্য আয়ুষকে ডাকতে এলে ঝুলন্ত দেহ প্রথম নজরে আসে তার। এ খবর জানাজানি হতেই উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। স্থানীয়রা আয়ুষের বাবা এবং সৎ মায়ের বিরুদ্ধে অত্যাচারের অভিযোগ তুলে সরব হন। বাসিন্দারা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাঁদের অভিযোগ, ওই কিশোরকে বাবা-মা ঠিকমতো খেতে দিত না। শরীর খারাপ হলে চিকিৎসকের কাছেও নিয়ে যেত না। প্রায়ই তাকে মারধর করত। আয়ুষের মৃত্যু সাধারণ ঘটনা নয়। তাকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। একটি বাচ্চা ছেলে কীভাবে উঠে ছাদের সিলিংয়ে রডের সঙ্গে দড়ি বেঁধে আত্মহত্যা করতে পারে, সেই প্রশ্নও উঠেছে। এমনকী আয়ুষের মুখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলেও জানান স্থানীয়রা। এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আয়ুষের বাবা ও সৎ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি তোলেন তাঁরা। বারাকপুরের ডেপুটি পুলিস কমিশনার (উত্তর ও মধ্য) গণেশ বিশ্বাস বলেন, ‘খুনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে নিহত কিশোরের বাবা ও সৎ মাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলে প্রকৃত তথ্য জান যাবে।’