আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
পুরসভার উদ্যান বিভাগ জানাচ্ছে, প্রচন্ড গরমে ইতিমধ্যে গাছে গাছে জল দেওয়ার পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু দুপুরের দিকে কাজ করতে গেলে সমস্যা হওয়ায় বিকেলে অনেক জায়গাতে কাজ করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে শহরের তীব্র দাবদাহের কারণ হিসেবে গাছ পালার সংখ্যা কমে যাওয়াকেই দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। ফলে নতুন করে বর্ষা আসার আগে কি ধরনের গাছ লাগানোর প্রয়োজন রয়েছে, সেইসব নিয়ে আলোচনা করতে বৈঠক ডাকা হবে। পরিবর্তিত পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে চলতে শহরের পরিবেশ রক্ষার্থে পুরসভার কী ভূমিকা থাকতে পারে, সেই নিয়ে আলোচনা হবে। শুধুমাত্র বৃক্ষরোপনের পরিমাণ বাড়ানোই নয়, অন্য কোনভাবে যদি এই প্রচন্ড গরমের মোকাবিলা করা যায়, সেই নিয়েও বিশেষজ্ঞদের কাছে মতামত নেওয়া হবে। এই প্রসঙ্গে পুরসভার উদ্যান বিভাগের এক কর্তা বলেন, শহরে বৃক্ষরোপণের ক্ষেত্রে জায়গার স্থান সংকুলান রয়েছে। কিন্তু পরিবেশ দূষণ কমাতে বৃক্ষরোপণ জরুরি। ইতিমধ্যেই আমরা গঙ্গার ধারে কিছু কিছু জায়গায় জায়গা ঠিক করে গাছ লাগানো শুরু করেছে। ক্লাইমেট চেঞ্জ কমিটির কাছে জানতে চাওয়া হবে, অন্য কী কী উপায়ে শহরবাসীকে এই ত্রাহি ত্রাহি পরিস্থিতি থেকে বাঁচানো যায়।