সামাজিক কর্মে সম্মান লাভ। স্ত্রী’র শরীর-স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। দেরীতে অর্থপ্রাপ্তি। ... বিশদ
অনুব্রতবাবু যে তারা মায়ের পরম ভক্ত, একথা কারও অজানা নয়। পকেটে মায়ের ছবি, প্রসাদী ফুল তাঁর নিত্যসঙ্গী। বোলপুরের বাড়িতে ধুমধাম করে পুজো হয়। তাঁর দলীয় অফিসেও রয়েছে মা তারার বিরাট ছবি। নিয়ম করে তারাপীঠের মন্দিরে গিয়ে পুজো দেন। স্থানীয় কঙ্কালীতলার মন্দিরেও যজ্ঞ করতে দেখা যেত। আগামী সোমবার তাঁর বাড়ির ছাদে একটি যজ্ঞ হওয়ার কথা ছিল। গ্রেপ্তারির পর তা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। কিন্তু এদিন জানা গিয়েছে, বাড়ির ছেলের মঙ্গলকামনায় নির্ধারিত সময়েই সেই যজ্ঞ অনুষ্ঠিত হবে ।
মায়ের পায়ে ফুল অর্পণ করে দিন শুরু হতো তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতির। কিন্তু হেফাজতে সেই উপায় নেই। তবে সূত্রের খবর, এব্যাপারে সিবিআইয়ের কাছে অনুরোধ জানান অনুব্রতবাবু। শুক্রবার সন্ধেয় নিজাম প্যালেসের মূল ফটক দিয়ে জবা ফুল আসতে দেখেন অনেকে। অনুমান করা হয় তা ধৃত নেতার জন্যই। পরে জানা যায়, পকেটে রাখা তারা মায়ের ছবিতে সেই ফুল তিনি অর্পণ করেছেন।
এদিনও দফায় দফায় জেরা করা হয় অনুব্রতবাবুকে। দুপুর দু’টো নাগাদ তাঁর আইনজীবী সঞ্জীব দাঁকে নিজাম প্যালেসে সিবিআই দপ্তরে প্রবেশ করতে দেখা যায়। পরে বেরিয়ে তিনি জানান, এই মুহূর্তে অনুব্রতবাবুর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। তবে কিছু সমস্যা রয়েছে।