Bartaman Patrika
শরীর ও স্বাস্থ্য
 

ডাঃ বিধান রায়ের ঘরানার চিকিৎসার দিন কি শেষ? 

১ জুলাই ধুমধাম করে দেশজুড়ে পালিত হল দিকপাল চিকিৎসক ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়ের জন্ম ও প্রয়াণদিবস। আলোচনা, শ্রদ্ধাজ্ঞাপন, স্মৃতিচারণা সবই হল। কিন্তু, অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গটিই বহুক্ষেত্রে এড়িয়ে যাওয়া হল না কি? মানুষের মুখে মুখে যে আজও ঘোরে তাঁর নাড়ি টিপে রোগী দেখা আর দূর থেকে দেখেই রোগ বলে দেওয়ার প্রায় অবিশ্বাস্য সব কাহিনি। অনেকে বলেন, আজকের চিকিৎসা বইছে ঠিক উল্টো খাতে। অনেকটাই যন্ত্রনির্ভর, রক্ত ও রোগপরীক্ষা নির্ভর। আলোচনায় প্রবীণ ফিজিশিয়ান ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়।

আমিও শুনেছি আগেকার দিনে চিকিৎসকরা নাড়ি ধরে, গতি বুঝে রোগ বলে দিতেন! সেসব দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি। তবে আমি যে সময়ে বড় হয়েছি সেই সময়ে, চিকিৎসকের কাছে রোগীর কথা শোনা, রোগীকে ভালোভাবে পরীক্ষা করে দেখা জরুরি বিষয় ছিল। কিন্তু একটা বিষয় বুঝতে হবে, আমার ছোটবেলার সময়েও, চিকিৎসাব্যবস্থা আজকের মতো উন্নত হয়নি। আর উন্নত ছিল না বলেই চিকিৎসা ক্ষেত্রে ‘অ্যাকুইটি অব অবজারভেশন’ খুব গুরত্বপূর্ণ ছিল। অর্থাৎ তীক্ষ্ণভাবে একজন মানুকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত দেখে তার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা করা। ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় এই পর্যবেক্ষণ এবং অসুখ ধরার দক্ষতাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন।
এমনকী আমরা যখন ডাক্তারির পরীক্ষা দিয়েছিলাম তখন ‘স্পট ডায়াগনোসিস’ নামে আলাদা করে পরীক্ষা দিতাম। অর্থাৎ রোগীকে শুধু চোখে দেখে বলতে হবে কী অসুখ হয়েছে! আমাদের খুব সতর্ক হয়ে রোগীর কথা বলার ভঙ্গি, হাঁটাচলার ধরন, মুখের গঠন দেখতে হতো। একটা উদাহরণ দিলে বুঝতে সুবিধা হবে। ধরা যাক একটা ঘরে চিকিৎসক বসে আছেন। রোগী ঢুকলেন সেই ঘরে। দেখা গেল রোগী ভারসাম্যহীনভাবে হাঁটছেন। তার হাত কাঁপছে। বোঝা গেল তাঁর পারকিনসনস হয়েছে। এমনকী এভাবে শুধু মুখ দেখে হাইপোথাইরয়েডিজম নির্ণয় করতে হয়েছে আমাদের! হাতের নড়াচড়া ভঙ্গি দেখে পক্ষাঘাতের সমস্যাও নির্ণয় করেছি।
অগ্রজ শিক্ষক চিকিৎসকের কাছেই শিখেছি, চিকিৎসা শাস্ত্রে পর্যবেক্ষণ অতি জরুরি একটা ব্যাপার। কারণ, প্রত্যেক মানুষ আলাদা। একই অসুখ পাঁচটি ভিন্ন মানুষের হলে, তাদের চিকিৎসা করা ও সারিয়ে তোলার ক্ষেত্রেও ভিন্ন ভাবে ভাবতে হবে। তার জীবনযাত্রার ধরন সম্পর্কেও জানতে হবে। সেই বুঝে পরামর্শ দিতে হবে।
একটা কথা বুঝতে হবে, আমাদের দেশে ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ বাস করেন। সেই অনুযায়ী বদলে যায় খাদ্যাভাস ও রীতি রেওয়াজ। এমনকী আর্থসামাজিক পরিবেশের হেরফেরে বদল ঘটে জীবনচর্চার। ফলে রোগীর সঙ্গে কথা বলে জানতে হবে ঠিক কোন কারণে তাঁর শারীরিক সমস্যা হচ্ছে! অনেকসময় জীবনপ্রণালীর, রোজকার কিছু খাদ্যাভ্যাস থেকেও শারীরিক সমস্যা তৈরি হয়। তাই রোগীকে ওষুধ দেওয়ার পাশাপাশি চিকিৎসকের কর্তব্য, ওই রোগীকে তার জীবনযাত্রার সমস্যার দিকগুলি সম্পর্কেও অভিহিত করা। নইলে শুধু রিপোর্ট দেখে চিকিৎসা করলে আর চিকিৎসকের প্রয়োজন কী! কতকগুলি যন্ত্র থাকলেই কাজ মেটে। আর একটা কথা— চিকিৎসককে বুঝতে হবে যে কেউ কোনও বিষয়ে সংবেদনশীলতা প্রকাশ করছেন মানেই তাকে সেই বিষয়ে রোগ নির্ণয়ক পরীক্ষা করাতে দিতে হবে এমন নয়। অর্থাৎ কোনও রোগী এসে কিছু লক্ষণের কথা বললেন যা শুনে চিকিৎসক সুগার টেস্ট করাতে দিলেন। পাশাপাশি রোগী বললেন, মনে হচ্ছে নাকটা অবশ হয়ে যাচ্ছে! নাক দিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস ধীর গতিতে চলছে! আর তাই শুনে চিকিৎসক এমআরআই করাতেও দিয়ে দিলেন। এমন হলে চলবে কেন! পরে তো ওই রোগী বলবেন, চিকিৎসক বিনা কারণে গুচ্ছের টেস্ট দিলেন! এখানেই আসে চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণের গুরত্ব। কাকে কোন পরীক্ষা করাতে দেওয়া দরকার আর কতটুকু কাউন্সেলিং-এ কাজ হবে, তা চিকিৎসককে স্থির করতে হবে। কথা বললে চিকিৎসকের প্রতি রোগী বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে বই কমে না।
প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে কি পরীক্ষার কোনও মূল্য নেই!
না তা কখনই নয়। ক্লিনিক্যাল অবজারভেশন এবং আধুনিক পরীক্ষা পাশাপাশি চলুক। তাতেই মানুষের কল্যাণ। কারণ চিকিৎসক রোগীর রোগ লক্ষণ শুনে অসুখ সম্পর্কে ধারণা করছেন। কিন্তু তাঁর ধারণা যে সঠিক তা যাচাই করার জন্যই দরকার ল্যাবরেটরির পরীক্ষা!
এই যে আমরা আগেকার দিনে নাড়ি টিপে রোগ নির্ণয় করার কথা বলছিলাম, হয়তো সত্যিই তখন পালস গুণে চিকিৎসক বলতেন রোগীর টাইফয়েড হয়েছে না ডেঙ্গু হয়েছে। সেই বুঝে ওষুধও দিতেন। কিন্তু সেইসব রোগীদের মধ্যে সবাই সুস্থ হয়ে গিয়েছেন এমন নিশ্চয় নয়। কারও কারও ক্ষেত্রে রোগনির্ণয়ে ভুল হওয়া আশ্চর্য নয়। কারণ সেই যুগে রোগনির্ণয়ক পরীক্ষার প্রযুক্তি ছিল অমিল। ফলে ভুল-ঠিক যাচাই করার কোনও উপায় ছিল না। কিন্তু আজ আছে। আর আছে যখন, তখন প্রযুক্তির সাহায্য না নেওয়ার কোনও অর্থ হয় বলে মনে হয় না।
একটা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার উদাহরণ দিই। এক রোগীকে পরীক্ষা করে কিছুতেই রোগ ধরা যাচ্ছে না। দু’সপ্তাহ-তিন সপ্তাহ ধরে জ্বর আছে। অনেক টেস্ট করেও রোগ ধরা যাচ্ছে না। শেষে বোন ম্যারো পরীক্ষা করে দেখা গেল টিউবারক্যুলোসিস এর জীবাণু রয়েছে! বিরল ধরনের টিবি! উন্নত রোগনির্ণয়ক পরীক্ষা ব্যবস্থা না থাকলে আমরা রোগীর এই অসুখ ধরতে পারতাম না! অতএব রোগনির্ণয়ক পরীক্ষার দরকার অবশ্যই রয়েছে।
এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা আরও আধুনিক হচ্ছে। ভবিষ্যতে জিন পরীক্ষা করেও বলে দেওয়া সম্ভব হবে সম্ভাব্য অসুখ সম্পর্কে! তাহলে কী আমরা সেসব জানব না? মুখ ফিরিয়ে থাকব প্রযুক্তির উন্নতি থেকে!
আসলে বর্তমান পরিস্থিতিও খুব ভালো নয়। চিকিৎসকেরও কিছু করার থাকছে না। কারণ ‘মেডিক্যাল এরর’ যে থাকতে পারে তা মানুষ মেনে নিতে পারছেন না। তাই রোগীর মৃত্যু হলেই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের দিকে আঙুল উঠছে! তারপর মামলা-মকদ্দমা! সামাজিক সম্মানহানি! চিকিৎসকও তাই কোনও ত্রুটি রাখতে চাইছেন না। রোগী সামান্য সমস্যার কথা বললেও টেস্ট করাতে দিচ্ছেন। কেই বা বিনা কারণে সমস্যায় পড়তে চায়?
অতএব রোগীকেও বুঝতে হবে চিকিৎসক ঈশ্বর নন। তিনি তার জ্ঞানগম্যি দিয়ে সর্বতোভাবে রোগীকে সারিয়ে তুলতে চান। আর সেজন্য যতরকম চেষ্টা করা যায় তিনি করেন। এই বিশ্বাসটুকু রোগী চিকিৎসকের উপর রাখা দরকার। তাহলেই এই গুচ্ছের টেস্ট দেওয়ার অভিযোগগুলোও ধীরে ধীরে কমে আসবে। চিকিৎসক-রোগীর সম্পর্কও সুস্থির হবে।
অনুলিখন: সুপ্রিয় নায়েক  
04th  July, 2019
 ডেঙ্গু, সোয়াইন ফ্লু ও এনকেফেলাইটিসের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি

ডেঙ্গু জ্বর ভেক্টর বাহিত একটি গুরুতর সংক্রমণ যা চারটি ভিন্ন ভাইরাস দ্বারা সৃষ্টি হয়। এই ভাইরাস সংক্রমিত হয় এডিস ইজিপটাই মশার দ্বারা। ডেঙ্গু জ্বর সৃষ্টিকারী ভাইরাসটির চারটি সেরোটাইপ রয়েছে। ডেন-১, ২, ৩ এবং ৪।
বিশদ

11th  July, 2019
 ডেঙ্গু ও এনকেফেলাইটিসের মশা চিনুন

 এডিস ইজিপ্টাই এবং এডিস অ্যালবোপিকটাস মশার মাধ্যমেই ডেঙ্গুর ভাইরাস মানুষের দেহে প্রবেশ করে। ভারত সহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকায় এই দু’ধরনের মশার দেখা মেলে। এছাড়াও পানামা, মেক্সিকো এবং আফ্রিকার বিভিন্ন দেশেও এই দু’ধরনের মশা দেখতে পাওয়া যায়। বিশদ

11th  July, 2019
মনের সুস্থতায় ফর্টিসের উদ্যোগ

ফর্টিস হাসপাতাল আনন্দপুরের ডিপার্টমেন্ট অব মেন্টাল হেল্‌থ অ্যান্ড বিহেভিওয়াল সায়েন্সের পক্ষ থেকে একটি একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রায় ২০টি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল।
বিশদ

11th  July, 2019
বিধান ভবনে বিধান স্মরণ 

ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়ের জন্ম ও মৃত্যু দিনে তাঁকে স্মরণ করে বর্তমান সমাজে তিনি আরও কত বেশি প্রাসঙ্গিক তা বোঝানোর জন্যেই এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সম্প্রতি বিধান ভবনে বিধান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট আয়োজিত এই আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন এই ট্রাস্টেরই চেয়ারম্যান সোমেন মিত্র। 
বিশদ

04th  July, 2019
হোমিও প্রতিষ্ঠানেও পালিত যোগের দিন 

পঞ্চম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালিত হল ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হোমিওপ্যাথিতে (সল্টলেক)। প্রতিষ্ঠানে এদিন সকাল সাড়ে নটা থেকেই ছাত্রছাত্রী এবং চিকিৎসকরা জমায়েত হন। এরপর সারাদিনে দু’টি পর্যায়ে ছাত্রছাত্রীরা যোগার কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে।  
বিশদ

04th  July, 2019
হাইপোস্কিল্লিয়া
এখন অভাব রোগ ধরার দক্ষতাতেই 

আজকের দিনে দাঁড়িয়ে একটি দুর্ভাগ্যজনক বিষয়ের জন্য আমরা চিকিৎসকরাই দায়ী। আর এই নির্দিষ্ট কারণে বহু রোগীও নিত্যদিন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। প্রশ্ন হল, কী সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়? বিষয়টিকে হাইপোস্কিল্লিয়া বলা হয়। অর্থাৎ চিকিৎসকের ক্লিনিক্যাল স্কিল কম থাকা।  
বিশদ

04th  July, 2019
এনসেফালাইটিসের বিপদ
সামলাবেন কীভাবে?
সমস্যা যখন ছোটদের

এনসেফেলন কথার অর্থ হল মস্তিষ্ক। আর আইটিস কথার অর্থ প্রদাহ (ইনফেকশন)। এই দু’টি শব্দকে একত্রে করে এনসেফালাইটিস শব্দটি তৈরি হয়েছে। অর্থাৎ এনসেফালাইটিস হল মস্তিষ্কের প্রদাহ। ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, অটোইমিউন (শরীর নিজেই নিজের বিরুদ্ধে লড়ছে) ইত্যাদি নানা কারণে মানুষ এনসেফালাইটিসে আক্রান্ত হতে পারেন।
বিশদ

27th  June, 2019
বড়রাও সাবধান!

মস্তিষ্কের হঠাৎ প্রদাহজনিত (ফুলে যাওয়া) অসুখ হল এনসেফালাইটিস। সাধারণত মস্তিষ্ক এবং সুষুম্নাকাণ্ডে সংক্রমণের কারণে এমন হয়। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং পরজীবী সংক্রমণ থেকে এই অসুখ হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। বিশদ

27th  June, 2019
 হোমাই-এর অনুষ্ঠান

  হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়া-এর শিয়ালদহ শাখার তরফে ডাঃ সিএফএস হ্যানিমান এর ২৬৫তম জন্মদিন এবং ঈদ মিলন উৎসব পালন হল দ্য ইন্ডিয়ান সায়েন্স কংগ্রেস অডিটোরিয়ামে। প্রতিষ্ঠানের সাংগাঠনিক সম্পাদক ডাঃ সইদুল ইসলাম জানান, দীর্ঘ ৪৭ বছর ধরে চিকিৎসাজগতে অবদানের জন্য সংগঠনের অন্যতম পথপ্রদর্শক ডাঃ এস আই হোসেনকে সম্বর্ধনা দেওয়া হয় এই অনুষ্ঠানে।
বিশদ

27th  June, 2019
শিশুকন্যার হার্টের বিরল সমস্যার সার্জারি আমরিতে

মুকুন্দপুরের আমরি হাসপাতালে ৮ বছরের মেয়ের সাফল্যের সঙ্গে মিনিমালি ইনভেসিভ পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক সার্জারি করা হল। হাসপাতালের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, জন্মগত জটিল হার্টের সমস্যায় ভুগছিল বর্ধমানের সাবিনা।
বিশদ

27th  June, 2019
 ক্লেফ্ট সার্জারির কর্মশালা

  ঠোঁটের ত্রুটি সারিয়ে তোলার চিকিৎসা হল ক্লেফ্ট সার্জারি। এবার অ্যাসোসিয়েশন অব ওর‌্যাল অ্যন্ড ম্যাক্সিল্লোফেসিয়াল সার্জেন অব ইন্ডিয়ার পশ্চিমবঙ্গ শাখার তরফে ক্লেফ্ট সার্জারির লাইভ সার্জিক্যাল ওয়ার্কশপের আয়োজন করা হয়েছিল হাওড়ার শ্রী জৈন হাসপাতাল ও রিসার্চ সেন্টারে।
বিশদ

27th  June, 2019
ইউনিসেফের কুসংস্কার ভেঙে ফেলার বার্তা 

২৮ মে ছিল মেনস্ট্রুয়াল হেল্‌থ ম্যানেজমেন্ট দিবস (এমএইচএম)। সেই উপলক্ষে দেশের মহিলাদের মেনস্ট্রুয়েশনকে ঘিরে গড়ে ওঠা নানাবিধ কুসংস্কারকে পেরিয়ে যাওয়ার বার্তা দিতে চেয়েছে ইউনিসেফের ভারত শাখা। এই উদ্যোগে তাঁদের সঙ্গী হয়েছে বিখ্যাত সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার দীপা খোসলা।  
বিশদ

20th  June, 2019
শহরে বেরিয়াট্রিক চিকিৎসায় মণিপালের আউটডোর 

বেঙ্গালুরুর মণিপাল হাসপাতাল রোবোটিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বেরিয়াট্রিক সার্জারি করছে। হাসপাতালের বেরিয়াট্রিক সার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান ডাঃ সুমিত তলওয়ার সম্প্রতি কলকাতায় জানান, মিনিমালি ইনভেসিভ এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে রক্তক্ষয় ও হাসপাতালে থাকা—দুটোই কম করা সম্ভব।  
বিশদ

20th  June, 2019
স্লিপ অ্যাপনিয়া কী বিপদ ডাকতে পারে

 ঘুম সংক্রান্ত একটি জটিল সমস্যা হল স্লিপ অ্যাপনিয়া। এই সমস্যায় আক্রান্তদের ঘুমের মধ্যেই আটকে যায় শ্বাসপ্রশ্বাস। তারপর ব্যক্তি হঠাৎই জোরে শ্বাস নিয়ে ওঠেন। নাক ডাকা হল এই রোগের অন্যতম লক্ষণ। সমস্যা হল, সাধারণত আক্রান্ত নিজেও এই অসুখের কথা বুঝে উঠতে পারেন না।
বিশদ

13th  June, 2019
একনজরে
 ওয়াশিংটন, ১১ জুলাই (এএফপি): শরণার্থী এক মহিলার দুগ্ধপোষ্য শিশুকন্যার মৃত্যুতে কাঠগড়ায় উঠল মার্কিন প্রশাসন। নিন্দায় সরব হয়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ। প্রশাসনের সমালোচনায় মুখর হয়েছেন মার্কিন কংগ্রেসের একাধিক সদস্যও। ...

লখনউ, ১১ জুলাই (পিটিআই): দেশের বিরোধী-শাসিত রাজ্যগুলিতে সরকারকে ফেলার চেষ্টা করছে বিজেপি। বৃহস্পতিবার ট্যুইটারে এই অভিযোগ করলেন বিএসপি সুপ্রিমো মায়াবতী। একই সঙ্গে ‘দলবদলু’ বিধায়কদের সদস্যপদ ...

 বিএনএ, চুঁচুড়া: ডাক্তারের গাফিলতিতে রোগীর মৃত্যু হয়েছে, এই অভিযোগে বৃহস্পতিবার রোগীর বাড়ির লোকজন বিক্ষোভ দেখালেন পাণ্ডুয়া গ্রামীণ হাসপাতালে। অবিলম্বে ডাক্তারকে গ্রেপ্তার করতে হবে বলে তাঁরা দাবি করেন। পরে বিশাল পুলিস বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনে। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বৃহস্পতিবার প্রয়াত হলেন পাঁচ ও ছয়ের দশকে বাংলার অন্যতম সেরা লেগ স্পিনার সৌমেন কুণ্ডু (৭৭)। গত পাঁচ দিন ধরে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ছিলেন তিনি। সৌমেন কুণ্ডু বাংলা ও রেলের হয়ে রনজি ট্রফি খেলেছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস
১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ডায়না কলকাতা বন্দর থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।
১৮৮৯ সালের এই দিনে অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় প্রথম প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়।
১৯২১: মঙ্গোলিয়ায় গণপ্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করল লাল ফৌজ
১৯৩০ সালের এই দিনে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডন ব্রাডম্যান এক দিনে ৩০৯ রান করার রেকর্ড করেন, পরে টেস্ট ম্যাচে তা ৩৩৪ রানের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছিল।
১৯৫৬: সাহিত্যিক অমিতাভ ঘোষের জন্ম
১৯৬২: প্রথম ট্রান্সআতলান্তিক স্যাটেলাইট টেলিভিশনের সম্প্রচার শুরু হল
১৯৬৭: সাহিত্যিক ঝুম্পা লাহিড়ির জন্ম
১৯৭২: বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম খেলা ববি ফিশার ও বরিস স্পাসকির মধ্যে শুরু হল
১৯৭৯: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মহাকাশ স্টেশন স্কাইল্যাব পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। সেটিকে ভারত মহাসাগরে ফেলে ধ্বংস করা হয়।
২০০৬: মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ২০৯জনের মৃত্যু
২০১২: আবিষ্কার হল প্লুটোর পঞ্চম উপগ্রহ এস/২০১২ পি ১

11th  July, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৫৫ টাকা ৬৯.২৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.১০ টাকা ৮৭.২৪ টাকা
ইউরো ৭৫.৬৬ টাকা ৭৮.৫৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,২০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৪০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৩,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৩০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৪০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৭ আষা‌ঢ় ১৪২৬, ১২ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, একাদশী ৪৮/৪০ রাত্রি ১২/৩১। বিশাখা ২৭/১৪ দিবা ৩/৫৭। সূ উ ৫/৩/১৩, অ ৬/২০/৫৩, অমৃতযোগ দিবা ১২/৮ গতে ২/৪৮ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/২২ গতে ১১/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৯/১ গতে ১০/২১ মধ্যে।
২৬ আষাঢ় ১৪২৬, ১২ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, একাদশী ৫৩/৮/৩৭ রাত্রি ২/১৮/৩৩। বিশাখানক্ষত্র ৩৪/৮/৪১ সন্ধ্যা ৬/৪২/৩৪, সূ উ ৫/৩/৬, অ ৬/২৩/৬, অমৃতযোগ দিবা ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩০ মধ্যে ও ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/৩ মধ্যে, বারবেলা ৮/২৩/৬ গতে ১০/৩/৬ মধ্যে, কালবেলা ১০/৩/৬ গতে ১১/৪৩/৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৯/৩/৬ গতে ১০/২৩/৬ মধ্যে।
৮ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বৃষ: কোনও উচ্চতর পদের জন্য ডাক আসবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮২৩: কলকাতা বন্দর থেকে ছাড়ল ভারত নির্মিত প্রথম বাষ্পচালিত জাহাজ ...বিশদ

07:03:20 PM

রাজাবাজারে গুলি চালনার ঘটনায় ধৃত ১ 

06:47:00 PM

চৌবাগা খালে বাস উল্টে জখম বেশ কয়েকজন 

06:32:34 PM

মুর্শিদাবাদের প্রদীপপাড়ায় তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামীকে গুলি করে খুন

04:06:59 PM

৮৭ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

03:59:16 PM