Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

যাত্রী যখন গান্ধীজি

বিশ্বজিৎ মাইতি: ১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব। সবাই হতবাক। মুখ চাওয়াচাওয়ি করছেন একে অপরের। কারণ, গঙ্গার এপার থেকে ট্রেনে সরাসরি মাদ্রাজ যাওয়ার রেললাইনের কথা কেউ জানে না। তখন মাদ্রাজ যেতে গেলে হাওড়া থেকে ট্রেন ধরতে হতো। কিন্তু তিনি এখান থেকেই যাবেন। অনড় বাপুজি। খবর পৌঁছে গেল রেল আধিকারিকদের কাছে। তাবড় আধিকারিকরা ঘন ঘন বৈঠক করছেন। রেলপথের নকশা নিয়ে শুরু হল চুলচেরা বিশ্লেষণ। কয়েক বছর আগে বন্ধ হয়ে যাওয়া মালগাড়ি চলাচলের লাইনকে নতুন করে জাগিয়ে তোলা হল। নির্ধারিত দিনে তৈরি হল ইতিহাস। বিশেষ কামরায় সঙ্গীদের নিয়ে গান্ধীজি সোদপুর থেকেই রওনা হলেন গন্তব্যে।
১৯৪৫ সালের ১ ডিসেম্বর। গান্ধীজি পৌঁছেছেন সোদপুর খাদি প্রতিষ্ঠান আশ্রমে। জওহরলাল নেহরু, সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল থেকে শুরু করে আসছেন দেশের তাবড় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। রোজ বিকেলে শুরু হতো প্রার্থনা সভা। হাজার হাজার মানুষ তাতে যোগ দিতেন। জনতার সে এক বিরাট উৎসব। এই  ভিড় সামাল দিতে ১৯৪৬ সালের ৭ জানুয়ারি শিয়ালদহ থেকে সোদপুর স্পেশাল ও সোদপুর-নৈহাটি স্পেশাল লোকাল ট্রেন চালু করেছিল ইংরেজরা। প্রায় একমাস অতিক্রান্ত। গান্ধীজিকে মাদ্রাজ যেতে হবে। ১৯ জানুয়ারি মাদ্রাজ যাওয়ার দিন স্থির হল। সবাই ভাবলেন, কলকাতা শহর থেকে গঙ্গা পেরিয়ে হাওড়া পৌঁছে দেওয়া হবে তাঁকে। সেখান থেকেই মাদ্রাজ যাওয়ার ট্রেন ধরবেন বাপুজি। কিন্তু অন্যরকম ভেবেছিলেন জাতির জনক। তিনি বললেন, আশ্রমের বাইরেই তো সোদপুর রেল স্টেশন। সেখান থেকেই ট্রেন ধরলে আর গাড়ি পাল্টানোর ঝঞ্ঝাট পোহাতে হয় না। সোদপুর হচ্ছে গঙ্গার পূর্ব তীরে বেঙ্গল-অসম রেলপথের উপর শহরতলির একটি ছোট্ট স্টেশন। সেক্ষেত্রে গঙ্গার পশ্চিম তীরের রেল পথের বিন্যাস একেবারেই আলাদা।  সরাসরি সোদপুর থেকে মাদ্রাজ ট্রেনে যাওয়ার কোনও লাইনও নেই।
সেই সময়ে গান্ধীজির দূত হিসাবে সোদপুরের খাদি আশ্রমে ছিলেন সুধীর ঘোষ। গান্ধীজির ইচ্ছের কথা জেনেই দৌড়লেন রেলের বড় কর্তাদের কাছে। ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার এন সি ঘোষের অফিসে গিয়ে জানালেন গান্ধীজির পরিকল্পনা।  বললেন, গান্ধীজির ছোট্ট তৃতীয় শ্রেণির স্পেশাল ট্রেনটি যদি সোদপুরের স্টেশন থেকে বালি ব্রিজ হয়ে গঙ্গার ওপারের ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ের মধ্যে গিয়ে ঢোকে? তাহলে সেখান থেকে কোনও একটা জায়গাতে তাঁরা কি ট্রেনটিকে বেঙ্গল-নাগপুর রেলওয়ের মধ্যে যোগ করে দিয়ে সরাসরি তাঁর মাদ্রাজ যাবার ব্যবস্থা করে দিতে পারেন না?
বেঙ্গল-নাগপুর রেলওয়ে আসছে দক্ষিণ ও পশ্চিম ভারত থেকে। ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে আসছে উত্তর ভারত থেকে। তারা হাওড়া স্টেশনে মিলেছে। কিন্তু ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে থেকে একটি ট্রেনকে বেঙ্গল-নাগপুর রেলওয়েতে ঢোকানোর মতো কোনও যোগসূত্র আছে কি না কোনও আধিকারিক কিছু বলতে পারছেন না। এন সি ঘোষ তখন বেঙ্গল-অসম, ইস্ট ইন্ডিয়ান ও বেঙ্গল-নাগপুর রেলওয়ের তিন চিফ ইঞ্জিনিয়ারদের জরুরি বৈঠকে ডেকে পাঠালেন। রেলপথের যাবতীয় নকশা ও ড্রইং তলব করা হল। দীর্ঘ পর্যালোচনায় দেখা গেল, শালিমার ইয়ার্ড টার্মিনালের কাছে তেমন একটা যোগসূত্র আছে। তবে ইতিপূর্বে আর কখনও সেটা যাত্রীবাহী ট্রেন নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহার হয়নি। এমনকী, ওই লাইনে মালগাড়ি চলাচলও বহুদিন বন্ধ। দু’টি লাইনের মাঝে দূরত্ব প্রায় ১৫-২০ মাইল। সেই লাইনকে আবার জীবিত করার পরিকল্পনা নেওয়া হল।
১৯৪৬ সালের ১৯ জানুয়ারি, দুপুর আড়াইটে। গান্ধীজির তৃতীয় শ্রেণির স্পেশাল ট্রেনটি সোদপুর স্টেশন থেকে রওনা হল মাদ্রাজের উদ্দেশ্যে। গঙ্গা পার হয়ে, ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ের মধ্যে ঢুকে, শালিমার ইয়ার্ডের মধ্যে দিয়ে প্রবেশ করল বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ের মধ্যে। তৈরি হল এক নতুন ইতিহাস।
07th  April, 2024
বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি।  বিশদ

14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
লাগল যে দোল

ম্যাজিক মানেই অজানাকে নতুন করে জানা। ম্যাজিকের অলীক দুনিয়ায় একবার ঢুকে পড়লে ঘোর লাগে চোখে। জাদুর দুনিয়ায় নানা ধাঁধা। প্রতিটাই পরখ করে দেখতে মন চায়। এবার সেই সুযোগই তোমাদের সামনে হাজির করলেন থিম ম্যাজিশিয়ান সোমনাথ দে। তিনি মাসে দুটো করে ম্যাজিক শেখাচ্ছেন তোমাদের। তাঁর থেকে সেই ম্যাজিক বৃত্তান্ত জেনে তোমাদের সামনে হাজির করলেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

24th  March, 2024
চাঁদের  তাপমাত্রা

খন বিভিন্ন দেশ চন্দ্রাভিযানে নেমেছে। কিছুদিন আগে ভারতের চন্দ্রযান-৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখেছিল। চাঁদের বুকে ঘোরাফেরা করে গবেষণা চালিয়েছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান ৩-এর রোভার প্রজ্ঞান। এখন অবশ্য চিরঘুমে ঢলে পড়েছে সে।  
বিশদ

17th  March, 2024
মহাসাগরের গভীরে ঘুমন্ত ‘অষ্টম’ মহাদেশ

সাতটি মহাদেশের কথা আমাদের সকলেরই জানা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন অষ্টম মহাদেশের কথা। আশ্চর্যের বিষয় এই আট নম্বর মহাদেশটিকে আমরা পৃথিবীর মানচিত্রে এখনও সেভাবে দেখতে পাই না। কারণ এই মহাদেশটি  সমুদ্রের গভীরে নিমজ্জিত ।       
বিশদ

17th  March, 2024
ডিজনির  দুনিয়া

মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাকের সঙ্গে তোমাদের সকলের পরিচয় আছে। সুদূর ফ্রান্সের রাজধানীতে রয়েছে এদের নিয়ে আস্ত পার্ক। সেই ডিজনিল্যান্ডের গল্প শোনালেন কৌশানী মিত্র
বিশদ

17th  March, 2024
একনজরে
২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে শ্রীরামপুর লোকসভায় জিতেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। সাত বিধানসভার মধ্যে একমাত্র শ্রীরামপুরেই লিড পাননি ঘাসফুলের দাপুটে প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও এই কেন্দ্রে পুরনো ...

১৩ দিনে জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে চারটি জনসভা ও  একটি রোড শো করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে সভা করে গিয়েছেন দলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক ...

আটের দশকের শেষ দিক। নাইজেরিয়া থেকে ভারতীয় ফুটবলে পা রেখেছিলেন দীর্ঘদেহী মিডিও। নাম এমেকা এজুগো। পরবর্তীতে ১৯৯৪ বিশ্বকাপে তিনি দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। ময়দানের তিন প্রধানের ...

প্রথম দফার ভোটে প্রচার পর্ব শেষ হয়েছে বুধবার বিকেলেই। অথচ পশ্চিমবঙ্গের তিনটি আসনের জন্য দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে সভা করলেন না বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। অদ্ভুতভাবে বাংলার প্রথম দফার ভোটে ব্রাত্য রইলেন হিন্দুত্বের ‘পোস্টার বয়’ যোগী আদিত্যনাথ। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস
১৮০৯: ইউরেশীয় কবি, যুক্তিবাদী চিন্তাবিদ ও শিক্ষক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর জন্ম
১৮৫৩: এশিয়ায় প্রথম ট্রেন চালু হয়
১৮৮৮: সাহিত্যিক হেমেন্দ্রকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৬: অভিনেত্রী ললিতা পাওয়ারের জন্ম
১৯৩০: ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিয়ে মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে বিপ্লবীরা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করে
১৯৫৫ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যু
১৯৫৮ - ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ম্যালকম মার্শালের জন্ম
১৯৬২: অভিনেত্রী পুনম ধিলনের জন্ম
১৯৬৩: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ফিল সিমন্সের জন্ম
১৯৭১: কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন
১৯৮০: জিম্বাবুইয়ে স্বাধীনতা লাভ করে
১৯৮১: সুরকার, গীতিকার ও লোকগীতি শিল্পী তথা বাংলার লোকসঙ্গীতের প্রসারে ও প্রচারে যাঁর অবদান অসীম সেই নির্মলেন্দু চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৮৬:  স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা, লোকসভার প্রাক্তন সদস্য অতুল্য ঘোষের মৃত্যু
১৯৯২: ক্রিকেটার কেএল রাহুলের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  April, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী ৩০/৩৫ অপরাহ্ন ৫/৩২। অশ্লেষা নক্ষত্র ৬/৩৮ দিবা ৭/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৭/৪৩। সূর্যাস্ত ৫/৫৪/১৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৪ গতে ৩/১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১০/২০ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৫ গতে ১/০ মধ্যে। 
৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী রাত্রি ৭/৫। অশ্লেষা নক্ষত্র দিবা ৯/৫২। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৬ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৭ গতে ১/২ মধ্যে। 
৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: পাঞ্জাবকে ৯ রানে হারাল মুম্বই

11:50:54 PM

আইপিএল: ২১ রানে আউট হরপ্রীত ব্রার, পাঞ্জাব ১৮১/৯ (১৯ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:46:48 PM

আইপিএল: ৬১ রানে আউট আশুতোষ শর্মা, পাঞ্জাব ১৬৮/৮ (১৭.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:36:00 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি আশুতোষ শর্মার, পাঞ্জাব ১৫১/৭ (১৫.৩ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:22:48 PM

আইপিএল: ৪১ রানে আউট শশাঙ্ক সিং, পাঞ্জাব ১১১/৭ (১২.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:02:15 PM

আইপিএল: ৯ রানে আউট জীতেশ শর্মা, পাঞ্জাব ৭৭/৬ (৯.২ ওভার) টার্গেট ১৯৩

10:48:50 PM