পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
গত ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে শেষ বলে নাটকীয় জয় গুজরাত টাইটান্সকে অক্সিজেন জুগিয়েছে। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে পয়েন্ট তালিকায় অবস্থান আরও মজবুত করতে চান শুভমান গিলরা। ছ’টি খেলে তাঁরা জিতেছেন তিনটি, হেরেছেন সমসংখ্যক ম্যাচে। ঘরের মাঠে দু’পয়েন্ট ছিনিয়ে নিতে পারলে গুজরাত কিন্তু প্লে-অফের দৌড়ে দারুণভাবেই থাকবে।
দুই দলের ব্যাটিং খুবই শক্তিশালী। দিল্লির যেমন শুরুতে পৃথ্বী সাউয়ের সঙ্গে ডেভিড ওয়ার্নার। দু’জনেই ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের জন্য পরিচিত। জ্যাক ফ্রেজারের আগমন দিল্লির ব্যাটিংয়ে ভারসাম্য এনেছে। তরুণ এই ক্রিকেটারটি গত ম্যাচে হাফ-সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন। মিডল অর্ডারে ক্যাপ্টেন ঋষভ আছেন, যিনি সুস্থ হয়ে মাঠে ফেরার পর দুরন্ত ফর্মে। সেই সঙ্গে স্টাবসকেও খেলানো হচ্ছে নিয়মিত। সাই হোপের অন্তর্ভুক্তি লোয়ার মিডল অর্ডারকে শক্তিশালী করেছে। বোলিংয়ে দিল্লির ভরসা মূলত ভারতীয় ক্রিকেটাররাই। নতুন বলে খলিল আহমেদের সঙ্গী হচ্ছেন বর্ষীয়ান ইশান্ত শর্মা। তৃতীয় পেসার হিসেবে খেলানো হতে পারে মুকেশ কুমারকে। দুই স্পিনার সম্ভবত কুলদীপ যাদব ও অক্ষর প্যাটেল।
গত ম্যাচে রাজস্থানকে হারালেও গুজরাতের ব্যাটিং তেমন মজবুত নয়। বলা ভালো, অধিনায়ক গিলের উপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। গত কয়েকটি ম্যাচে রণকৌশলও বদলেছে তারা। ঋদ্ধিমান সাহাকে বসিয়ে গিলের সঙ্গে ওপেন করানো হচ্ছে সাই সুদর্শনকে। অবশেষে সুযোগ পেলেও ম্যাথু ওয়েড ছন্দ হাতছাড়াচ্ছেন। অগত্যা মিডল অর্ডারে অভিনব মনোহর, বিজয় শঙ্করেরর মতো মধ্যমানের ক্রিকেটারদের উপরই ভরসা রাখতে হবে। রাহুল তেওয়াটিয়া অবশ্য আচমকা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে পটু।
মোতেরার বাউন্ডারি একটু বড়। সেক্ষেত্রে স্পিনাররা সুবিধা পাবেন। তাই অলরাউন্ডার রশিদ খানের ভূমিকা হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পেস আক্রমণে মোহিত শর্মার সঙ্গে উমেশ যাদবকেও দেখা যেতে পারে।