পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
এক প্রশ্নের উত্তরে তাঁর সংযোজন, ‘অবশ্যই ৫ উইকেট নেওয়ার কথা ভেবে মাঠে নামিনি। পিচ যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। তা কাজে লাগিয়ে দলের জয়ে অবদান রাখতে পেরে ভালো লাগছে। মরিয়া চেষ্টা থাকলেও প্রতিদিন এমন পারফরম্যান্স মেলে ধরা সম্ভব নয়। তবে খারাপ খেললেও হতাশ হই না। বরং প্রস্তুতিতে আরও বেশি জোর দিই। ম্যাচের ভিডিও বারবার দেখি। ভুল বের করে তা শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করি।’ বিশেষজ্ঞদের ধারণা, নিখুঁত লাইন-লেংথের জন্য বুমরাহের বিরুদ্ধে সচরাচর ঝুঁকি নিতে চান না ব্যাটাররা।
বুমবুমের দুরন্ত পারফরম্যান্স মুগ্ধ করেছে হরভজন সিংকেও। ধারাভাষ্য দেওয়ার সময় ভাজ্জি বলেন, ‘বুমরাহের উন্নতি খুব কাছ থেকে দেখেছি। ক্রিকেটজীবনের শুরুতে ও এতটা ক্ষুরধার ছিল না। নিজেকে ঘষে মেজে পরিণত হয়েছে। ওর শেখার ইচ্ছে প্রবল। আমি নিশ্চিত, আরসিবি’র বিরুদ্ধে ৫ উইকেটের পরও বুমরাহ রুমে ফিরে বোলিংয়ের ভিডিও বিশ্লেষণ করবে।’ উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে বুমরাহর আইপিএল অভিষেক হয়। তখন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে খেলতেন হরভজন সিংও। তাই ৩০ বছর বয়সি পেসারকে ভালোই চেনেন প্রাক্তন স্পিনার। ভাজ্জি আরও বলছিলেন, ‘টি-২০ ক্রিকেটে অনেক ম্যাচ উইনার ব্যাটার রয়েছে। কিন্তু বোলার হাতে গোনা। সেই তালিকায় যশপ্রীত বুমরাহের নাম প্রথমে আসবে।’