সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
শনিবার ম্যাচের দুটি গোলই হয়েছে দ্বিতীয়ার্ধে। ৫২ মিনিটে প্রথম গোল করেন ট্যামি আব্রাহাম। এই মরশুমে তাঁর দশম গোল হয়ে গেল। ৭৯ মিনিটে হেডে চেলসির হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন ক্রিস্টিয়ান পুলিসিচ।
শনিবার ম্যাচের প্রথমার্ধে দুটি দলই রক্ষণ সামলে আক্রমণে যাওয়ার ব্যাপারে ছিল সতর্ক। দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণে সক্রিয় হয় ‘ব্লুজ’রা। প্রথম গোলটি পরিষ্কার তিনটি টাচে। কোভাসিচ ও উইলিয়ানের ওয়ান-টু-ওয়ান টাচ খেলে নিখুঁত রিলিজে কেটে যায় ক্রিস্টাল প্যালেসের রক্ষণ, সেই বল ধরে ডান পায়ের শটে দ্বিতীয় পোস্টে জালে জড়িয়ে দেন আব্রাহাম। ঠিক তারপরেই ছ’গজের বক্সে লুকা মিলিভোজেভিচের সেন্টার থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের জেমস টমকিন্সের হেড বাইরে যায়। এটাই ক্রিস্টাল প্যালেসের দিনের সেরা গোলের সুযোগ।
এরপর ৭৯ মিনিটে মিচি বাতসুয়ারির শট গতিপথ পরিবর্তন করে এলে হেডে গোল করে ব্যবধান বাড়ান চেলসির পুলিসিচ। ক্রিস্টাল প্যালেস চারটি ম্যাচে তিনটিতেই হেরেছে। তারা লিগ টেবলে ন’নম্বরে রয়েছে।
এদিন ৬০ শতাংশ বল পজেশন রেখে আগাগোড়া ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছিল চেলসি। একইসঙ্গে তুলনায় তাদের আক্রমণে যথেষ্ট তীব্রতা ছিল। গোল লক্ষ্য করে ২৩টি শট করে পাঁচটি টার্গেটে রেখেছিল। ক্রিস্টাল প্যালেস একটিও কর্নার আদায় করতে না পারলেও সাতটি কর্নার আদায় করেছে চেলসি।