কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
অমৃত ভারত প্রকল্পের অধীন জঙ্গিপুর রোড স্টেশনকে সাজিয়ে তোলার কাজ শুরু হয়েছে আগেই। পূর্বের থেকে ঝাঁ চকচকে স্টেশনের রূপ দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এরইমাঝে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে জঙ্গিপুর রোড স্টেশন থেকে ভারতীয় রেলওয়ের আয়ের পরিমাণ মোট ৭ কোটি ৩৪ লাখ ২৩ হাজার ৫৫১ টাকা বলে রেল সূত্রে জানা গিয়েছে। গত আর্থিক বছরের তুলনায় প্রায় দুই কোটি টাকা বেশি। এই শাখায় আয়ের নিরিখে জঙ্গিপুর স্টেশন নবম স্থান দখল করেছে বলে জানা গিয়েছে। মালদহ ডিভিশনে প্রায় ১৫৮ কোটির বেশি আয় করে ভাগলপুর প্রথম, মালদহ টাউন ও জামালপুর যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে। আয় বৃদ্ধি হলেও এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ না হওয়ায় ক্ষুব্ধ জঙ্গিপুরের মানুষ। জঙ্গিপুর থেকে কলকাতা যাওয়ার ভোরের ট্রেন না চলায় সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সাধারণ মানুষকে। জঙ্গিপুর থেকে একটি ভোরের ট্রেন দেওয়া হলে বহু মানুষ উপকৃত হবেন বলে এলাকাবাসীর দাবি। কিন্তু সেই সমস্যা তিমিরেই রয়ে গিয়েছে। এ প্রসঙ্গে জঙ্গিপুর প্যাসেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশনরের সদস্য সৌমিক দাস বলেন, এবিষয়ে আমরা আগেই ডিআরএমকে লিখিতভাবে আবেদন করেছি। পরবর্তীতে মন্ত্রী, সাংসদ ও বিধায়কদের নজরে আনি। ভোরের ট্রেন দিলে মানুষ কলকাতায় প্রয়োজনীয় কাজ সেরে আবার ফিরে আসতে পারবেন।
বিজেপি প্রার্থী ধনঞ্জয় ঘোষ বলেন, নরেন্দ্র মোদি হাত ধরে রেল সহ সর্বক্ষেত্রেই বিকাশ হয়েছে। শাখায় ডবল লাইনের কাজও হয়ে গিয়েছে। এই শাখায় আরও তিনটি নতুন ট্রেন দেওয়া হবে। তারমধ্যে ভোরের ট্রেন লোকসভা ভোটের ফলাফলের আগেই চালু হবে।