কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
ভগবানগোলার এসডিপিও উত্তম গড়াই বলেন, এর আগেও একবার ওই বৃদ্ধা ও তাঁর স্বামীকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। পুলিস গিয়ে তাঁদের বাড়িতে ঢুকিয়ে দিয়ে আসে। ফের এরকম ঘটনা ঘটেছে। উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ভগবানগোলা থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিককে নির্দেশ দিয়েছি।
অশীতিপর দম্পতি দশরথ মণ্ডল ও শ্রীমতি মণ্ডলের তিন ছেলে। বড় ছেলে আজিমগঞ্জে ও মেজ ছেলে লালগোলায় পরিবার নিয়ে থাকেন। ছোট ছেলে পেশায় গৃহশিক্ষক ঝন্টু মণ্ডলের সঙ্গে হরিনাথপুর গ্রামে থাকতেন ওই দম্পতি। অভিযোগ, বেশ কয়েক মাস ধরে বসতভিটে লিখে দেওয়ার জন্য চাপ দিতে শুরু করে ঝন্টু। কিন্তু জীবদ্দশায় বসতভিটে হাতছাড়া করতে নারাজ ওই দম্পতি। এর জেরেই ঝন্টু তার মাকে মারধর করে বলে অভিযোগ।
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য সুভাষ মণ্ডল বলেন, এর আগে গ্রামবাসীরা বুঝিয়ে বৃদ্ধ দম্পতিকে বাড়িতে ফেরত দিয়ে এসেছিলাম। ফের কী হয়েছে জানা নেই। শ্রীমতি মণ্ডল বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে বসতভিটে লিখে দিতে বলছিল। কিন্তু এখন লিখে দিলে বাড়িতে ঠাঁই দেবে না। সেকারণে লিখে দিতে রাজি হইনি। আর তাতেই আমার উপর চড়াও হয়ে মারধর করে। অভিযুক্ত ঝন্টু মণ্ডল অবশ্য মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছে।