ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
এদিনের সভায় জিসিপিএ’র মালদহ জেলা সভাপতি অমল রায়কে সঙ্গে নিয়ে বংশীবদন জানান, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে রাজবংশীদের গুরুত্ব বেড়েছে। রাজ্য সরকার রাজবংশীদের মানোন্নয়নে কাজ করেছে।
জিসিপিএ নেতা বংশীর বক্তব্য, গত লোকসভা ভোটে রাজবংশীদের কিছু ভোট হয়তো অন্য দিকে চলে গিয়েছিল। তবে এবার সেটা হবে না। কারণ, গোটা উত্তরবঙ্গে রাজবংশী ভাষায় ২০০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অনুমোদন দিয়ে শিক্ষক নিয়োগ করেছে তৃণমূল সরকার। এতে রাজবংশীরা খুশি। তাঁরা এবার উত্তরবঙ্গের সব জায়গায় তৃণণূল প্রার্থীকে ভোট দেবেন।
রাজবংশী ভাষা অ্যাকাডেমির চেয়ারম্যান তথা জিসিপিএ নেতা বংশীবদন ভোট ঘোষণার আগেই তৃণমূলকে সমর্থনের স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন। এদিনও কর্মিসভা থেকে তাঁর সোজাসাপ্টা বক্তব্য,‘নুন খাই যার, গুণ গাই তার।’
রাজ্য সরকারের প্রশংসা করে বংশী বলেন, রাজবংশী জাতির জনক পঞ্চানন বর্মার নামানুসারে বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণ, তাঁর জন্মদিনে সরকারি ছুটি ঘোষণা, রাজবংশীদের একাধিক দাবিকে মান্যতা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাই লোকসভা ভোটে তৃণমূলকে সমর্থন করেছে জিসিপিএ’র বংশীবদন গোষ্ঠী। হবিবপুর ব্লক তৃণমূল সভাপতি কেষ্ট মুর্মু বলেন, মুখ্যমন্ত্রী সবাইকে নিয়ে চলতে ভালোবাসেন। রাজবংশীদের জন্য মমতা অনেক কাজ করেছেন। তৃণমূলের আশা, উত্তর মালদহে রাজবংশী ভোট জোড়াফুলে পড়বে।