বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
অপর দিকে এদিন ওই ঘটনাস্থলে ধূপগুড়ি থেকে পুলিস বাহিনীও সময় মতো গিয়ে পৌঁছয়। দমকলের পাশাপাশি ধূপগুড়ি থানার পুলিসও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে হাতে হাত মেলায়। বাদ যাননি এলাকাবাসীরাও। তারাও আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগান। সকলের প্রচেষ্টায় অবশেষে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হলেও এই আগুনে প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
বাজারে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ব্যবসায়ীরা দৌড়ে ঘটনাস্থলে চলে আসেন। বাজারের এই অগ্নিকাণ্ডে আশপাশের বাড়ির লোকজনও বাড়ি ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন। ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে মহম্মদ রফিক বলেন, আমাদের প্রাথমিক অনুমান শর্ট সার্কিট থেকেই হয়ত এই আগুন লেগেছে। যে ছ’টি দোকান ভস্মীভূত হয়েছে তার মালিকরা কার্যত পথে বসলেন। কেননা এই দোকানের উপর নির্ভর করেই তাঁদের সংসার চলে। এই দোকান পুড়ে যাওয়ায় তাঁরা এখন কী করবেন বা কতদিনে কীভাবে ঘুরে দাঁড়াবেন তা তাঁরা ভেবে পাচ্ছেন না। প্রায় ২৫ লক্ষ টাকার উপরে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আমরা প্রশাসনের কাছে সহযোগিতার জন্য আবেদন জানাব।
ধূপগুড়ি থানার আইসি সুবীর কর্মকার বলেন, প্রতিদিনের মত রাতে আমাদের থানার গাড়ি টহল দিচ্ছিল, তারা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছয়। কীভাবে এই আগুন লেগেছে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। ধূপগুড়ি ফায়ার ব্রিগেডের ওসি বিপ্লব ঠাকুর বলেন, আমরা মঙ্গলবার গভীর রাতে খবর পাই জলঢাকা সেতু সংলগ্ন এলাকায় বাজারে আগুন লেগেছে। সেখবর পেয়ে আমরা দ্রুত ওই এলাকায় পৌঁছে যাই। দু’টি ইঞ্জিন দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আগুন আনা হয়। স্থানীয় লোকজনও প্রচুর সহযোগিতা করেছে। আগুন কীভাবে লেগেছে তা তদন্ত সাপেক্ষ।