বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
রায়গঞ্জের ব্যবসায়ী সুধীর সাহা, সুরজিৎ সাহা বলেন, এবছর হোলির আগেই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা হয়ে যাওয়ায় আবির, রং ভালোই বিক্রি হয়েছে। বাড়তি পাওনা হিসাবে এবার আমরা লোকসভা নির্বাচন পেয়ে গিয়েছি। অনেকেই সবুজ ও গোলাপি আবিরের বস্তা কিনে নিয়ে যান। এছাড়াও আমরা এবার ভেষজ আবিরের প্যাকেট, কৌটা প্রচুর বিক্রি করেছি। অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার বিক্রি বেশি হয়েছে।
বিবেকানন্দের মোড়ের ব্যবসায়ী শ্যামলকুমার সরকার বলেন, এই বছর আমরা হোলির বাজারে আবির, রং, মুখোশ বিক্রি করে ভালোই লাভ করেছি। পাশাপাশি লোকসভা নির্বাচন সামনে থাকায় রাজনৈতিক দলগুলিও প্রচুর আবির কিনে নিয়ে গিয়েছে।
ব্যবসায়ীদের সূত্রেই জানা গিয়েছে, ১০০ গ্রাম ওজনের ভেষজ আবিরের প্যাকেট ১৫ টাকা হিসেবে বিক্রি করা হয়েছে। মিহিদানা, মোটাদানার আবির যথাক্রমে ৫০ এবং ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়াও রাজনৈতিক দলগুলি ১০ কেজি, ৩০ কেজি আবিরের বস্তা কিনেছি। সবুজ, গোলাপি, লাল সব রঙের আবিরের চাহিদাই বাজারে ছিল। অপেক্ষাকৃত কম দামের স্টোন পাউডার আবিরের দাম ছিল ১০ টাকা প্রতি কেজি। পিচকারি ৩০ থেকে ১৬০ টাকা দামের মিলেছে। মুখোশও ১০ টাকা থেকে শুরু হয়ে ১৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া গিয়েছে।
দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে রায়গঞ্জ শহরের কসবা, দেবীনগর, কলেজপাড়া, বীরনগর, রাসবিহারী মার্কেট, বিদ্রোহী মোড়, বিবেকানন্দ মোড়, ফোয়ারা মোড়, বিধান সরণী, মোহনবাটি বাজার, গোশালা বাজার, শিলিগুড়ি মোড় সহ বিভিন্ন এলাকায় রাস্তার ধারে আবির, রঙের পশরা নিয়ে ব্যবসায়ীরা বসেছিলেন।