পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি।প্রতিকার: আজ দই খেয়ে শুভ ... বিশদ
ওয়াশিংটন, ১৯ জুলাই (পিটিআই): জঙ্গিদের মদত দেওয়া বন্ধ না করলে পাকিস্তানকে প্রতিরক্ষা সহায়তা বাতিল করার সিদ্ধান্ত বজায় রাখবে আমেরিকা। পাকিস্তানের মাটি থেকে এখনও আল কায়েদা এবং লস্কর-ই-তোইবার মতো জঙ্গিগোষ্ঠী সক্রিয়। পাকিস্তানের বাইরে অন্যদেশে হামলা চালানোটাই এদের কাজ। এই গোষ্ঠীগুলিকে এখনও পাকিস্তানি প্রশাসন মদত দিয়ে চলেছে বলে মার্কিন কংগ্রেসের (সিআরএস) একটি রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। মার্কিন কংগ্রেসের একটি স্বাধীন এবং দ্বিদলীয় গবেষক শাখা এই সিআরএস। আইনসভার সদস্যদের সুবিধার্থে বিভিন্ন বিষয়ে রিপোর্ট দিয়ে থাকে এই শাখা। কোনও নীতি নির্ধারণের আগে বিশেষজ্ঞদের তৈরি এই রিপোর্ট বিশেষ গুরুত্ব পেয়ে থাকে। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই পাকিস্তানের উপর কঠোর মনোভাব নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর নির্দেশে ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে পাকিস্তানকে সবরকম প্রতিরক্ষা সহায়তা বন্ধ রেখেছে ওয়াশিংটন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে এ মাসের শেষেই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের আমেরিকা যাওয়ার কথা। ইমরানের এই সফরের দিকে তাকিয়ে রয়েছে ঋণভারে জর্জরিত পাকিস্তান। তবে সিএসআর রিপোর্ট সামনে আসার পরে ইমরানের সফর কতটা কার্যকর হবে, তা নিয়ে নানা মহলে প্রশ্ন উঠেছে।
পাকিস্তানের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থান নিয়ে রিপোর্টের ছত্রে ছত্রে প্রশ্ন তুলেছে সিআরএস। ভারতের নাম না করে তাতে বলা হয়েছে, ‘একাধিক ইসলামি উগ্রপন্থী সংগঠন এবং জঙ্গি গোষ্ঠীর কাছে স্বর্গ হয়ে উঠেছে পাকিস্তান। একের পর এক সরকার এই অবস্থা সহ্য করেছে। বলা ভালো, ঐতিহাসিক শত্রুতা রয়েছে এমন প্রতিবেশীদের সঙ্গে ছায়াযুদ্ধে এই সংগঠনগুলিকে ব্যবহার করছে তারা।’ পাকিস্তান সরকারের মিথ্যাচারিতা তুলে ধরতে ওসামা বিন লাদেন প্রসঙ্গ উল্লেখ করা হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, মার্কিন বন্ধুত্বের সুযোগে ওয়াশিংটনের নজরদারি এড়িয়ে বছরের পর বছর পাকিস্তানে আতিথেয়তা পেয়েছে বিন লাদেন। অথচ, পাকিস্তান চাইলে যে সন্ত্রাস রুখতে পারে তার উদাহরণ হিসেবে ঘরোয়া সন্ত্রাস কমানোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ২০১৪ সালে ঘরোয়া সন্ত্রাস রুখতে অভিযান শুরু করে পাক সেনা। এর ফলে ঘরোয়া সন্ত্রাস অনেকটাই কমানো গিয়েছে বলে জানানো হয়েছে। তাই মার্কিন সরকারের উচিত জঙ্গিগোষ্ঠীগুলির বিরুদ্ধে যাতে পাক সরকার ব্যবস্থা নেয়, তার জন্য চাপ সৃষ্টি করা। মার্কিন সরকারের অংশীদার হওয়ার ইচ্ছা এবং যোগ্যতা নেই জানিয়ে পাকিস্তানকে নানাবিধ সহায়তা দেওয়ার যৌক্তিকতা নিয়েও সিআরএস রিপোর্টে প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
পাকিস্তানের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থান নিয়ে রিপোর্টের ছত্রে ছত্রে প্রশ্ন তুলেছে সিআরএস। ভারতের নাম না করে তাতে বলা হয়েছে, ‘একাধিক ইসলামি উগ্রপন্থী সংগঠন এবং জঙ্গি গোষ্ঠীর কাছে স্বর্গ হয়ে উঠেছে পাকিস্তান। একের পর এক সরকার এই অবস্থা সহ্য করেছে। বলা ভালো, ঐতিহাসিক শত্রুতা রয়েছে এমন প্রতিবেশীদের সঙ্গে ছায়াযুদ্ধে এই সংগঠনগুলিকে ব্যবহার করছে তারা।’ পাকিস্তান সরকারের মিথ্যাচারিতা তুলে ধরতে ওসামা বিন লাদেন প্রসঙ্গ উল্লেখ করা হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, মার্কিন বন্ধুত্বের সুযোগে ওয়াশিংটনের নজরদারি এড়িয়ে বছরের পর বছর পাকিস্তানে আতিথেয়তা পেয়েছে বিন লাদেন। অথচ, পাকিস্তান চাইলে যে সন্ত্রাস রুখতে পারে তার উদাহরণ হিসেবে ঘরোয়া সন্ত্রাস কমানোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ২০১৪ সালে ঘরোয়া সন্ত্রাস রুখতে অভিযান শুরু করে পাক সেনা। এর ফলে ঘরোয়া সন্ত্রাস অনেকটাই কমানো গিয়েছে বলে জানানো হয়েছে। তাই মার্কিন সরকারের উচিত জঙ্গিগোষ্ঠীগুলির বিরুদ্ধে যাতে পাক সরকার ব্যবস্থা নেয়, তার জন্য চাপ সৃষ্টি করা। মার্কিন সরকারের অংশীদার হওয়ার ইচ্ছা এবং যোগ্যতা নেই জানিয়ে পাকিস্তানকে নানাবিধ সহায়তা দেওয়ার যৌক্তিকতা নিয়েও সিআরএস রিপোর্টে প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
