পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি।প্রতিকার: আজ দই খেয়ে শুভ ... বিশদ
আদালত সূত্রে খবর, ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বরের ঘটনা। তখন শেখ হাসিনা ছিলেন বিরোধী নেত্রী। দেশজুড়ে প্রচারের কর্মসূচি পালনে ওইদিন ট্রেনে করে পাবনা জেলায় গিয়েছিলেন। ওই জেলার ঈশ্বরডিতে তাঁর কামরা ঘিরে বিএনপির সমর্থকরা হামলা চালিয়েছিল। কোনওক্রমে প্রাণে বেঁচে যান হাসিনা। ওই ঘটনার পর একটি মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করে রেল পুলিস। মোট ১৩৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয় ওই মামলায়। কিন্তু বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকার কারণে তদন্তের প্রক্রিয়া থমকে যায় বলে অভিযোগ ওঠে। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে সরকার গঠন করে আওয়ামি লিগ। তার পরেই নতুন করে তদন্ত শুরু হয়। পুলিস ৫২জনের নামে পাবনার অতিরিক্ত দায়রা আদালতে চার্জশিট দাখিল করে।
এদিন দোষী সাব্যস্তদের মধ্যে ন’জনকে ফাঁসির সাজা দেন বিচারক রুস্তম আলি। সেই সঙ্গে ২৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া ১৩ জনের ১০ বছর করে কারাদণ্ড হয়েছে বলে আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে। আদালতের এই রায়ের দিন অবশ্য বাংলাদেশে ছিলেন না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি এখন সরকারি কর্মসূচি নিয়ে চীন সফরে।