ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
এদিন রামদেব, তার সহযোগী বালকৃষ্ণ এবং পতঞ্জলি আয়ুর্বেদ লিমিটেডের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন সিনিয়র আইনজীবী মুকুল রোহাতগি। তিনিই অশোকানের সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারে বিষয়ে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিচারপতিরা তাঁকে সংশ্লিষ্ট সাক্ষাৎকারটি আদালতে জমা দিতে বলেন। বিচারপতি এহসানউদ্দিন আমানুল্লা বলেন, ‘ব্রিং ইট অন রেকর্ড। এই মামলায় এখনও পর্যন্ত যা ঘটেছে, এটি তারও চেয়েও আরও গুরুতর হতে পারে। তাই, আরও ভয়ানক পরিণতির জন্য প্রস্তুত থাকুন।’ প্রসঙ্গত, আইএমএ প্রেসিডেন্ট সংবাদসংস্থা পিটিআইকে বলেছেন, সুপ্রিম কোর্ট আইএমএ এবং ডাক্তারদের প্রাইভেট প্র্যাকটিসের সমালোচনা করেছে। এটা অত্যন্ত ‘দুর্ভাগ্যজনক’। তারা সম্ভবত বিবেচনা করেনি যে, এটি আদালতের বিচার্য বিষয় নয়। তাঁর এই ‘ব্যতিক্রমী’ মন্তব্য সম্পর্কেই কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে সুপ্রিম কোর্ট।
পতঞ্জলি মামলার প্রেক্ষিতে বিচারপতি হিমা কোহলি ও বিচারপতি এহসানউদ্দিন আমানুল্লার বেঞ্চ বলেছে, ক্ষমাপ্রার্থনার ভাষা যথাযথ ছিল এবং বিজ্ঞাপনে রামদেবের নামও ছিল। ওরা যে বিষয়টি অবশেষে বুঝতে পেরেছেন, তার জন্য প্রশংসা করতেই হয়। তবে, সুপ্রিম কোর্ট রামদেব ও আচার্য বালকৃষ্ণকে ক্ষমা চেয়ে সংবাদপত্রে ছাপানো বিজ্ঞাপনের পৃষ্ঠাগুলি আদালতে জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছে।