বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
মমতা এদিন বলেন, দেশের গণতন্ত্র চারটি মূল স্তম্ভের উপর দাঁড়িয়ে থাকে। একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, একটি নির্বাচন কমিশন, একটি সংবাদমাধ্যম এবং অপরটি বিচারবিভাগ। এই চার স্তম্ভের বর্তমান অবস্থান নিয়ে নিজের মতো ব্যাখ্যাও দিয়েছেন তিনি। বলেছেন, গণতন্ত্র কাঁদছে। হারিয়ে যাচ্ছে গণতন্ত্র। আর বিচার নিয়ে কবির ভাষায় বলব, বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে। গণতন্ত্রের অন্যতম স্তম্ভ সংবাদমাধ্যম নিয়েও নিজের ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বলেছেন, চ্যানেলগুলো বিজেপির প্যানেল হয়ে উঠেছে। যা বলে দিচ্ছে, তাই দেখাচ্ছে। ভিডিও করে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে দেখানোর জন্য। এভাবে চলতে পারে না! অন্যতম আরেক স্তম্ভ বিচারব্যবস্থা নিয়ে মমতার মন্তব্য— নো কমেন্ট ইজ মাই ওনলি কমেন্ট।
এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ ‘ঠিকানা’ কবিতাটি পোস্ট করেন মমতা। ফেসবুকে তার এক ঘণ্টার মধ্যে প্রায় হাজার ‘লাইক’, ৭০টি ‘কমেন্ট’ এবং ১৯৩টি ‘শেয়ার’ও হয়ে যায়। তাঁর ট্যুইটার অ্যাকাউন্টের পোস্টে সেই সময় পর্যন্ত দর্শক সংখ্যা প্রায় তিন হাজার, রিট্যুইট করেছেন ৯০ জন। কবিতার শুরুর অংশেই মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, গণতন্ত্রের ঠিকানা? চেনা যাচ্ছে না। দেশের ইতিহাস, বোঝা যাচ্ছে না। সংবাদজগৎ, কথা বলছে না। কবিতার ১০ নম্বর লাইনে মমতার ইঙ্গিতবাহী উপস্থাপনা— বিচারের কুশল কলেবর? অসম্মানের উঠছে ঝড়। এরপরই তাঁর প্রশ্ন— এ ঝড় কেন থামছে না? নিজের মতো করে জবাবও দিয়েছেন সেই প্রশ্নের। লিখেছেন, অধিকারগুলো বস্তাভর্তি, প্রতিবাদীরা কারাগারে বন্দি। ফ্যাসিজিম কাউকে মানে না!