বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
গত ১৯ এপ্রিল অনন্তনাগে রিটার্নিং অফিসারের দপ্তরে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন বলদেব। খুঁটিয়ে দেখার পর তা গ্রহণ করেছে কমিশন। জানা গিয়েছে, বলদেব পাঞ্জাবের মোহালির আদর্শ নগরের নয়াগাঁওয়ের বাসিন্দা। ভূমিপুত্র না হলেও জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী বলদেব। তিনি জানিয়েছে, বিগত ২০ বছর ধরে চণ্ডীগড়ে নানা জনসেবামূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। কাশ্মীর থেকে বহু রোগী সেখানে চিকিত্সা করাতে যান। তাঁদের দেখভালের ব্যবস্থাও করে দেন। অনন্তনাগের ভোটে জিততে ‘উপকার পাওয়া’ এই রোগী ও তাঁদের পরিজনদের উপরই ভরসা করছেন পাঞ্জাব-তনয়। ভোটে জিতলে কী করবেন? বড় স্বপের ফানুস নয়, বলদেব স্পষ্ট জানিয়েছেন, উপত্যকার বাসিন্দাদের জন্য চণ্ডীগড়ে ১০০ ঘরের একটি ‘কাশ্মীর হাউস’ তৈরি করবেন।
‘জন একতা সেবা’ সংগঠন নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন চালান বলদেব। এর মাধ্যমেই কাশ্মীরি রোগী ও তাঁদের পরিজনদের পাশে দাঁড়াতেন অনন্তনাগের নির্দল প্রার্থী। তাঁর দাবি, ওই রোগী ও তাঁদের আত্মীয়-পরিজনদের জোরাজুরির কারণেই প্রার্থী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। অন্যদের হারিয়ে এই আসনে জেতার ব্যাপারে আমি আত্মবিশ্বাসী। পাশাপাশি, বাবার নাম উল্লেখ করেও কাশ্মীরিদের মন জয়ের চেষ্টা করছেন বলদেব। বলেছেন, ‘বাবার নাম কাশ্মীরি লাল। এই একটা সূত্রেই উপত্যকার সঙ্গে আমি জুড়ে রয়েছি। এছাড়া আর তেমন কোনও যোগ নেই।’