বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
গত আর্থিক বছরে স্টেট ব্যাঙ্কের ঋণের চাহিদা বৃদ্ধির হার ছিল ১৪ শতাংশ। চলতি বছরে তার চেয়ে বেশি ঋণ বৃদ্ধি হবে, এমন আশা করছে না দেশের বৃহত্তম ব্যাঙ্ক। এদিন রজনীশ কুমার বলেন, আমরা আশা করছি, ঋণ বৃদ্ধির হার এই আর্থিক বছরে ১২ থেকে ১৪ শতাংশে দাঁড়াবে। তাতে আমরা খুশি হব। তবে ঋণের হার বৃদ্ধির ক্ষেত্রে তাঁরা যে কর্পোরেট ঋণকেই পাখির চোখ করছেন, তা জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি পরিকাঠামো, ছোট ও মাঝারি শিল্প, মুদ্রা ও কৃষি ঋণের পাশাপাশি গৃহঋণের উপরও জোর দিতে চাইছেন।
গোটা দেশেই অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে। গাড়ি শিল্প থেকে শুরু করে সর্বস্তরেই মার খাচ্ছে ব্যবসা। এই অবস্থায় সরকার আর্থিক ত্রাণ দিক শিল্পমহলকে, এই দাবি জোরালো হয়েছে। সরকার যদি শিল্প বাঁচাতে সেই আর্থিক সঞ্জীবনীর সুযোগ করে দেয়, তাহলে তা উপকারে আসবে বলেই মনে করেন এসবিআই চেয়ারম্যান। এতে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রেও গতি আসবে। আপাতত সরকারের দিকেই তাঁরাও তাকিয়ে আছেন, জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি যেভাবে ব্যাঙ্কের অনুৎপাদক সম্পদের পরিমাণ বাড়ছে, তা কাটবে বলেই আশা করছেন রজনীশ কুমার। তিনি বলেন, কৃষি ও ছোট শিল্পে ঋণ দিলে, অনুৎপাদক সম্পদ বৃদ্ধির হারে লাগাম দেওয়া সম্ভব। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যেভাবে রেপো রেট কমিয়েছে, নতুন করে কি এসবিআই সুদের হার কমাবে? এখনই যে তা সম্ভব নয়, তা বুঝিয়ে এদিন চেয়ারম্যান বলেন, যাঁরা টাকা জমা রাখেন, তাঁদের সুদের উপরই সেক্ষেত্রে চাপ পড়বে। তাই সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।