বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
যে ১৫ জনের বিরুদ্ধে এদিন কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ঘুষ, জোর করে টাকা আদায় থেকে হিসেব বহির্ভূত সম্পত্তি রাখার মতো একাধিক অভিযোগ আছে। অনেকের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরেই তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই। এদিন শাস্তির খাঁড়া নেমে এসেছে দিল্লিতে দীর্ঘদিন সিবিআইসির প্রিন্সিপাল এডিজি (অডিট) হিসেবে কর্মরত প্রিন্সিপাল কমিশনার অনুপ শ্রীবাস্তব থেকে শুরু করে যুগ্ম কমিশনার নলিন কুমারের বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর, ১৯৯৬ সালে অনুপ শ্রীবাস্তবের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করে সিবিআই। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, বেআইনিভাবে একটি বেসরকারি সংস্থাকে জমি কিনতে সাহায্য করেছিলেন তিনি। পাশাপাশি, তাঁর বিরুদ্ধে বাছাই করে গ্রেপ্তার, সহকর্মীদের হেনস্তা এবং জোর করে টাকা আদায়ের মতো একাধিক অভিযোগ উঠেছিল। যদিও যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করে অনুপ শ্রীবাস্তব শুল্ক দপ্তরের সচিব অজয় ভূষণ পাণ্ডের বিরুদ্ধে ‘ব্যক্তিগত শত্রুতা’ করার অভিযোগ তুলেছেন। সরকারি কোপে পড়ার পর শ্রীবাস্তবের দাবি, চিফ কমিশনার হিসেবে আমার পদোন্নতির ফাইল ইউপিএসসিতে পাঠানো হয়। ২০ ডিসেম্বর, ২০১৮ সালে বিষয়টি পর্যালোচনার দিন ধার্য করে ইউপিএসসি। কিন্তু, নতুন শুল্ক সচিব ফাইল ফেরত চেয়ে পাঠান। একইসঙ্গে বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। মামলাটি ইতিমধ্যেই আদালতে খারিজ হয়েছে। যুগ্ম কমিশনার নলিন কুমার অনেকদিন আগে থেকেই সাসপেন্ড ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে আয় বহির্ভূত সম্পত্তি এবং অসৎ উদ্দেশ্যে প্রভাব খাটানোর মতো অভিযোগের তদন্ত করছে সিবিআই।
অর্থ মন্ত্রক ট্যুইটারে জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় শুল্ক পরিষেবায় (সি অ্যান্ড সিই) যুক্ত ১৫ অফিসারকে জনস্বার্থে অবসর নিতে বলা হয়েছে। এঁরা প্রত্যেকেই ৫০ বছর বয়স অতিক্রম করেছেন। ১৫ জনকে তাঁদের আগামী তিন মাসের বেতন এবং প্রাপ্য ভাতাও মিটিয়ে দেওয়া হবে। এই আইন মেনেই গত সপ্তাহে আয়কর দপ্তরের ১২জন অফিসারকেও অবসর নিতে বলা হয়। মোদি সরকারের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হওয়ার পর এই নিয়ে ২৭ জন দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অফিসারকে বরখাস্ত করা হল।