বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প বায়ুমণ্ডলে ঢুকতে শুরু করেছে। এর জেরে রবিবার সকাল থেকে মূলত হিমালয় সংলগ্ন উত্তরবঙ্গ এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের কিছু অংশে বজ্রগর্ভ মেঘ তৈরি হয়। আবহাওয়াবিদরা আশা করছেন, আজ, সোমবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের আকাশেও বজ্রগর্ভ মেঘের সঞ্চার হবে।
প্রায় তিন মাসের লম্বা ভোট মরশুম এবার। চব্বিশের এই মহারণে একদিকে যেমন নিজেদের আসন ধরে রাখতে মরিয়া গেরুয়া শিবির, তেমনই দিল্লির মসনদে বদল আনতে কোমর বেঁধে নেমেছে বিরোধীরা। যুযুধান শিবির পরস্পর পরস্পরের দিকে তোপ দাগতে কসুর করছে না।
আজ, সোমবার পাণ্ডুয়ায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচনী জনসভা ঘিরে তৃণমূলের প্রস্তুতি তুঙ্গে। পাণ্ডুয়ার একটি রাইস মিলের মাঠে ওই জনসভার জন্য ইতিমধ্যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখে গিয়েছে রাজ্য পুলিসের বিশেষ দল।
‘বিজেপি পাঁচটা সিট পাবে তো?’ বাংলার বিরুদ্ধে বিজেপির ‘চক্রান্তে’র অভিযোগ গতি পেতেই এই প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রশ্ন না বলে তীব্র শ্লেষ বললেও অত্যুক্তি হবে না।
‘কী লেভেলে কাজ হয়েছে, বুঝতে পারছ দাদা! রেপ হয়নি, তাকে রেপে কনভার্ট করিয়ে দিয়েছে।’ বন্ধ ঘরে একটি চেয়ারের উপর পা তুলে সেকথা শুনছেন গঙ্গাধর কয়াল। বিজেপির সন্দেশখালি ২ মণ্ডলের সভাপতি। মাথা নাড়িয়ে বলছেন, ‘শুভেন্দুদাই সব কন্ট্রোল করত।
পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ফের রাজ্য-রাজ্যপাল দ্বন্দ্ব চরমে। রাজ্যপালের শ্লীলতাহানি সংক্রান্ত অভিযোগের ইস্যুতে পুলিসের সঙ্গে কোনও বার্তালাপ নয়। এই মর্মে রাজভবনের সমস্ত কর্মীর উদ্দেশে নির্দেশ দিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রবিবার সেই বিষয়টি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে। অভিযোগের অনুসন্ধানের জন্য শনিবার রাজভবনের ৩ কর্মীকে তলব করে কলকাতা পুলিসের স্পেশাল এনকোয়ারি টিম। তারপরই রাজ্যপালের এহেন নির্দেশ। একইসঙ্গে, সংবিধানের প্রসঙ্গ তুলে পুলিসের এক্তিয়ার নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যপাল। বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধান অনুযায়ী কর্মরত কোনও রাজ্যপাল ও দেশের রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে কোনও ফৌজদারি মামলার তদন্ত করা যায় না। কিন্তু, রাজভবনের ফুটেজ চেয়েছেন তদন্তকারীরা এবং কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিস।’ এই পদক্ষেপ আদতে সংবিধান লঙ্ঘন বলেই দাবি রাজভবনের। - ফাইল চিত্র
