কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
সাধারণ বরাদ্দে একজন গ্রাহক (অন্ত্যোদয় ছাড়া) মাসে মাথাপিছু ৫ কেজি চাল-গম পান। অন্ত্যোদয় গ্রাহকদের পরিবার পিছু ৩৫ কেজি চাল-গম দেওয়া হয়। জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনে কেজি প্রতি চাল, গম ও মোটা দানাশস্যের দাম যথাক্রম ৩ টাকা, ২ টাকা এবং ১ টাকা। করোনা পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় সরকার প্রত্যেক গ্রাহককে অতিরিক্ত ৫ কেজি খাদ্যশস্য দেওয়া শুরু করে। পরবর্তীকালে সেটা বন্ধ করে শুধু সাধারণ বরাদ্দ বিনামূল্যে প্রদান চালু করে কেন্দ্র। এই ব্যবস্থা আগামী পাঁচবছর চলবে বলে কেন্দ্র ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছে।
এই ব্যবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকারের খরচ অনেক কমে যাচ্ছে। কারণ ৫ কেজি অতিরিক্ত চাল-গম দিতে হচ্ছে না। জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনে সাধারণ বরাদ্দের খাদ্য বিনামূল্যে দেওয়ার কোনও কথা বলা হয়নি। তা সত্ত্বেও কেন্দ্র কীভাবে এটা করছে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। কারণ আইনের কোনও সংশোধন এখনও করা হয়নি।
অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বম্ভর বসু জানান, মাসে মাথাপিছু মাত্র ৫ কেজি চাল-গম একজন গরিব মানুষের প্রয়োজন মেটাতে পারে না। তাই অতিরিক্ত বরাদ্দ চালু করার দাবি তাঁরা একাধিকবার জানিয়েছেন।