দেবাঞ্জন দাস, গঙ্গরামপুর ও মালদহ: জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) এই রাজ্যে নৈব নৈব চ। গত কয়েক মাস ধরে বারবার এহেন প্রত্যয়ী সঙ্কল্পের কথা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গেরুয়া শিবিরের জন্য এবার মমতার হুঙ্কার, এই বাংলায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলও তিনি লাগু করতে দেবেন না। তাঁর কথায়, এনআরসি’র ভয়াবহতা আর ভিটেমাটি উচ্ছেদ হওয়ার সম্ভাবনা অসমে স্পষ্ট হয়েছে হিন্দুদের কাছেও। সন্ত্রস্ত হিন্দুদের ক্ষোভ বাড়ছে। সেই ক্ষোভকে বিপথে চালিত করতে এখন নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল সংসদের চলতি শীতকালীন অধিবেশনে পাশ করানোর মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে কেন্দ্র।
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বুলবুল সরে যেতেই হিমেল হাওয়া বইতে শুরু করেছে। নামতে শুরু করেছে পারদ। আপাতত পরিস্থিতি এমনই থাকবে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। আগামী কয়েকদিন পারদ সামান্য নামতে পারে বলে আশাবাদী তারা।
উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সর্বভারতীয় জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় বাংলাকে অন্তর্ভুক্ত করা নিয়ে প্রেস বিবৃতি জারি করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকার। ২০১৩ সালের উচ্চশিক্ষা দপ্তরের একটি চিঠিকে উদ্ধৃত করে তিনি বলেছেন, জয়েন্ট এন্ট্রান্স (মেইন) পরীক্ষায় রাজ্য অংশগ্রহণ করবে না। উল্লেখ্য, এই সময় কেন্দ্রের তরফে রাজ্যগুলির তরফে মতামত চাওয়া হয়েছিল। কারা আসতে চায় কারা নয়, তা জানতে চেয়েছিল তারা। তারই প্রেক্ষিতে রাজ্য তার উত্তর জানিয়ে দেয়। বাংলা ইস্যু নিয়ে বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান এবং বাম পরিষদীয় নেতা সুজন চক্রবর্তীর চিঠির প্রসঙ্গ টেনে এই জবাব দিয়েছেন রাজ্যপাল। তিনি আরও বলেছেন, বাংলা ভাষা এবং রাজ্যের প্রতি যাতে কোনও রকম অবিচার না হয়, তা নিশ্চিত করবেন তিনি। তাঁর তরফে যতটা সম্ভব, তা তিনি করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যপাল।
ইংরেজি, হিন্দি ছাড়া আঞ্চলিক ভাষা হিসেবে গুজরাতিতে জয়েন্টের প্রশ্নপত্র করা হয়। এ নিয়েই বিতর্ক। মুখ্যমন্ত্রী পর্যন্ত এ নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। বিরোধী দলগুলি রাজ্যপালের দ্বারস্থ হয়েছে। তারই প্রেক্ষিতে উচ্চশিক্ষা দপ্তরের থেকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছিলেন রাজ্যপাল। এমনটাই জানা গিয়েছে। কেন্দ্রের সঙ্গে বৈঠকে কী কী হয়েছে, রাজ্যের মত কী ছিল, তা জানতে পারেন তিনি। তবে ২০১৩ সালের চিঠির প্রসঙ্গ টেনে রাজ্যপাল উত্তর দিচ্ছেন ঠিকই, তবে তা নিয়ে একটা প্রশ্ন উঠছে। তা হল, সরকারের তরফে বলা হয়েছে, উচ্চশিক্ষা দপ্তরের তরফে বাংলা নিয়ে কয়েক মাস আগেই কেন্দ্রকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। তাহলে সেই চিঠিই বা কেন উদ্ধৃত করলেন না রাজ্যপাল?
ইংরেজি, হিন্দি ছাড়া আঞ্চলিক ভাষা হিসেবে গুজরাতিতে জয়েন্টের প্রশ্নপত্র করা হয়। এ নিয়েই বিতর্ক। মুখ্যমন্ত্রী পর্যন্ত এ নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। বিরোধী দলগুলি রাজ্যপালের দ্বারস্থ হয়েছে। তারই প্রেক্ষিতে উচ্চশিক্ষা দপ্তরের থেকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছিলেন রাজ্যপাল। এমনটাই জানা গিয়েছে। কেন্দ্রের সঙ্গে বৈঠকে কী কী হয়েছে, রাজ্যের মত কী ছিল, তা জানতে পারেন তিনি। তবে ২০১৩ সালের চিঠির প্রসঙ্গ টেনে রাজ্যপাল উত্তর দিচ্ছেন ঠিকই, তবে তা নিয়ে একটা প্রশ্ন উঠছে। তা হল, সরকারের তরফে বলা হয়েছে, উচ্চশিক্ষা দপ্তরের তরফে বাংলা নিয়ে কয়েক মাস আগেই কেন্দ্রকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। তাহলে সেই চিঠিই বা কেন উদ্ধৃত করলেন না রাজ্যপাল?
