উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
সোমবার দুপুর থেকে বিষ্ণুপুরের আমতলায় জেলা তৃণমূলের যুব কংগ্রেসের কার্যালয়ে হাওড়ায় হুগলি জেলা তৃণমূলের কর্মী-বিধায়ক, ব্লক সভাপতিদের নিয়ে অভ্যন্তরীণ বৈঠক শুরু হয়েছে। সেখানেই উপস্থিত থেকেই পার্থবাবু রাজ্যপালের বিরুদ্ধে এমন মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, আমি জানতাম, রাজ্যপাল আইনের বিশেষজ্ঞ। তবে তিনি কী বলতে চাইছেন, বুঝতে পারছি না। ওঁর কি হোর্ডিং থাকবে রাস্তায় রাস্তায়? উনি কি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব না স্টেটসম্যান? এদিনের এই বৈঠকে ছিলেন সাংসদ তথা যুব তৃণমূলের সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন সহ অন্যরা।
পার্থবাবু এদিন পার্শ্বশিক্ষকদের আন্দোলন ও অসুস্থতা নিয়েও মন্তব্য করেন। বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার টাকা দিচ্ছে না। ১৭ হাজার কোটি টাকা কেন্দ্র বাকি রেখেছে। এমনকী, সর্বশিক্ষা অভিযানেও পাঁচ হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে না। কেন্দ্র যদি পার্শ্বশিক্ষকদের টাকা দিতে পারে, তাহলে দিক। কিন্তু রাজ্যের কাছে এত টাকা নেই। আমরা গতবার ৪০ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ বাড়িয়েছি। ওরা শিক্ষাক্ষেত্রে অসুস্থতা দেখাতে চায়। কারণ ওরা মনে করছে, অসুস্থতা দেখাতে পারলেই আমরা হয়তো সহানুভূতি দেখাতে পারি।