উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
সৌম্যজিৎ সাহা, কলকাতা: আসন খালি থেকে যাচ্ছে, রাজ্যের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তিতে এটাই স্বাভাবিক চিত্র। খালি আসনের সংখ্যা কীভাবে কমানো যায়, তা নিয়ে চিন্তিত শিক্ষা দপ্তর। তবে এসবের মধ্যেই কিছুটা আশার আলো দেখাচ্ছে এবারের ভর্তির চিত্র। গতবারের চেয়ে সামান্য হলেও বেড়েছে ভর্তির হার। প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে যে সব ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আছে, তাতে এবার ৩০ হাজার ৯৩৭ জনের নাম নথিভুক্ত হয়েছে। অর্থাৎ, তাঁদের রেজিস্ট্রেশন হয়েছে। অর্থাৎ গতবারের তুলনায় এবার ৭৫০ জন পড়ুয়া বেশি।
প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ১৯০টি কলেজ রয়েছে। সব মিলিয়ে আসন সংখ্যা ৩৩ হাজার ৪২৬টি। ফলে এবার যে সংখ্যক পড়ুয়া রেজিস্ট্রেশন করিয়েছেন, তাতে কিছুটা উদ্বেগ কেটেছে বলেই মনে করছে শিক্ষামহল। তবে জয়েন্টের তিন দফায় অনলাইন কাউন্সেলিংয়ের সময় মেরেকেটে ১২ হাজারের বেশি পড়ুয়া ভর্তি হয়নি। অফলাইন কাউন্সেলিংয়েই শেষমেশ বাড়তি ছেলে-মেয়ে এসেছেন। সেক্ষেত্রে এই কলেজগুলিতে কী ধরনের পড়ুয়া ভর্তি হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
তাহলে এবার কী এমন হল, যার জন্য পড়ুয়া ভর্তির সংখ্যা বাড়ল? প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সৈকত মৈত্র বলেন, এটা ইতিবাচক দিক বটেই। আমরা অনেক প্রচার করেছি। নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। বাইরে না গিয়ে এখানে পড়ার সুযোগ রয়েছে, সে ব্যাপারেও নানা সচেতনতামূলক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল। তারই ফল মিলেছে। জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ভাস্কর গুপ্ত বলেন, একজন ছাত্র বা ছাত্রী কোন বিষয় নিয়ে পড়তে চাইছেন, তা ভর্তির সময়েই নিশ্চয়তা পেয়ে যাচ্ছেন, তাই কেউ আর ছেড়ে যাচ্ছেন না। সেকারণেই পরের দিকে ভর্তির হার বেড়েছে।
শুধু ইঞ্জিনিয়ারিং নয়, নন এআইসিটিই কোর্সেও রেজিস্ট্রেশনের সংখ্যা বেড়েছে। উল্লেখ্য, যে কোর্সগুলি চালানোর জন্য এআইসিটিই’র অনুমোদন লাগে না যেমন হোটেল ম্যানেজমেন্ট কিংবা বিসিএ, তাকেই নন এআইসিটিই কোর্স বলা হয়। এই বিভাগে দেখা যাচ্ছে, ২০১৯-’২০ সালে ১২ হাজার ৬৬১ জনের নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে। গতবার তা ছিল ১১ হাজার ২৪২। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে ১ হাজার ৪১৯ জন।
এবার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ছাত্র ভর্তির সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সার্বিকভাবে শূন্য আসনের সংখ্যা কমেছে। যাদবপুর কিংবা কলকাতার মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সব আসনই পূরণ হয়েছে। সময় বেশি লাগলেও পড়ে নেই কোনও আসনই। এবছরের ভর্তির চিত্রকে অন্যান্যবারের চেয়ে কিছুটা আলাদা বলা যায়। আগামী বছর জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা নির্দিষ্ট সময়ের তুলনায় প্রায় আড়াই মাস আগে হবে। সেক্ষেত্রে এই প্রবণতা চললে, আরও বেশি সংখ্যক আসন ভরে যাবে বলেই আশাবাদী শিক্ষামহল।
প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় ১৯০টি কলেজ রয়েছে। সব মিলিয়ে আসন সংখ্যা ৩৩ হাজার ৪২৬টি। ফলে এবার যে সংখ্যক পড়ুয়া রেজিস্ট্রেশন করিয়েছেন, তাতে কিছুটা উদ্বেগ কেটেছে বলেই মনে করছে শিক্ষামহল। তবে জয়েন্টের তিন দফায় অনলাইন কাউন্সেলিংয়ের সময় মেরেকেটে ১২ হাজারের বেশি পড়ুয়া ভর্তি হয়নি। অফলাইন কাউন্সেলিংয়েই শেষমেশ বাড়তি ছেলে-মেয়ে এসেছেন। সেক্ষেত্রে এই কলেজগুলিতে কী ধরনের পড়ুয়া ভর্তি হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
তাহলে এবার কী এমন হল, যার জন্য পড়ুয়া ভর্তির সংখ্যা বাড়ল? প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সৈকত মৈত্র বলেন, এটা ইতিবাচক দিক বটেই। আমরা অনেক প্রচার করেছি। নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। বাইরে না গিয়ে এখানে পড়ার সুযোগ রয়েছে, সে ব্যাপারেও নানা সচেতনতামূলক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল। তারই ফল মিলেছে। জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ভাস্কর গুপ্ত বলেন, একজন ছাত্র বা ছাত্রী কোন বিষয় নিয়ে পড়তে চাইছেন, তা ভর্তির সময়েই নিশ্চয়তা পেয়ে যাচ্ছেন, তাই কেউ আর ছেড়ে যাচ্ছেন না। সেকারণেই পরের দিকে ভর্তির হার বেড়েছে।
শুধু ইঞ্জিনিয়ারিং নয়, নন এআইসিটিই কোর্সেও রেজিস্ট্রেশনের সংখ্যা বেড়েছে। উল্লেখ্য, যে কোর্সগুলি চালানোর জন্য এআইসিটিই’র অনুমোদন লাগে না যেমন হোটেল ম্যানেজমেন্ট কিংবা বিসিএ, তাকেই নন এআইসিটিই কোর্স বলা হয়। এই বিভাগে দেখা যাচ্ছে, ২০১৯-’২০ সালে ১২ হাজার ৬৬১ জনের নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে। গতবার তা ছিল ১১ হাজার ২৪২। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে ১ হাজার ৪১৯ জন।
এবার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ছাত্র ভর্তির সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সার্বিকভাবে শূন্য আসনের সংখ্যা কমেছে। যাদবপুর কিংবা কলকাতার মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সব আসনই পূরণ হয়েছে। সময় বেশি লাগলেও পড়ে নেই কোনও আসনই। এবছরের ভর্তির চিত্রকে অন্যান্যবারের চেয়ে কিছুটা আলাদা বলা যায়। আগামী বছর জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা নির্দিষ্ট সময়ের তুলনায় প্রায় আড়াই মাস আগে হবে। সেক্ষেত্রে এই প্রবণতা চললে, আরও বেশি সংখ্যক আসন ভরে যাবে বলেই আশাবাদী শিক্ষামহল।
