ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
পূর্ত দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ কলকাতার দেশপ্রিয় পার্ক, ত্রিধারা সম্মিলনী, ম্যাডক্স স্কোয়ার সহ কয়েকটি মেগাপুজোকে ঘিরে সবচেয়ে বেশি জনস্রোত দেখা যায় গড়িয়াহাট থেকে রাসবিহারী মোড় পর্যন্ত। সঙ্গে থাকে যানবাহনের ভিড়। এই অংশে দর্শনার্থী এবং যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে শান্তিরক্ষকদের পরিশ্রম করতে হয় সবচেয়ে বেশি। অনেকেই আবার গাড়ি থামিয়ে প্রতিমা দর্শনের চেষ্টা চালান। ফলে যানজটে সমস্যা বাড়ে। এবার পুজোর আয়োজনে দেশপ্রিয় পার্ক এবং পূর্ণ দাস রোডে ‘ভিউ কাটার’-এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এরই পাশাপাশি দেশপ্রিয় পার্ক ও ত্রিধারা সম্মিলনীর প্রতিমা দর্শনে আসা জনস্রোতকে নিয়ন্ত্রণ করতে তৈরি করা হচ্ছে পুলিস কন্ট্রোল পোস্ট। এই অংশে পূর্ত দপ্তর খরচ করছে ২৪ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা।
পূর্ত দপ্তরের ওই সূত্রটি জানিয়েছে, দক্ষিণ কলকাতার হাজরা মোড়, মতিলাল ক্রসিং, রিচি রোড, শরৎ বোস রোড, মনোহরপুকুর রোড, পদ্মপুকুর ক্রসিং, বাদামতলা, বাল্মিকী স্ট্রিট, শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি রোড, রাসবিহারী মোড় থেকে মুদিয়ালি সহ আরও কয়েকটি এলাকায় দর্শনার্থীদের ভিড় সামলাতে বসানো হচ্ছে ব্যারিকেড। একই ব্যবস্থা হচ্ছে চেতলা অগ্রণী, সুরুচি সঙ্ঘ সহ চেতলা, নিউ আলিপুর এলাকার আরও কয়েকটি মেগাপুজোর আয়োজনকে কেন্দ্র করে। এছাড়াও ঢাকুরিয়া, যোধপুর পার্ক, যাদবপুর, সন্তোষপুর ত্রিকোণ পার্ক, লেক পল্লি ও বাঘাযতীনের কয়েকটি বড় পুজোর আয়োজনে দর্শনার্থীদের ভিড় সামলাতে ব্যারিকেড বসানো হবে। একইভাবে বেহালার জেমস লঙ সরণী, ম্যান্টন, ১৪ নম্বর স্ট্যান্ড, বড়িশা, ২৯ পল্লি, নতুনদল এবং সবেদাবাগান সহ বড় পুজোর আয়োজনে ভিড় নিয়ন্ত্রণে পূর্ত দপ্তর খরচ করছে ৭০ লক্ষ টাকারও বেশি।