বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
মামুনের আইনজীবী সুনীতকুমার রায় আদালতকে জানান, ২০১৫ সালের ২৯ ডিসেম্বর এই পদে নিয়োগের জন্য যে নির্দেশিকা প্রকাশিত হয়, তাতে বলা ছিল, প্রার্থীর স্নাতক অথবা কোনও উপযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্যানিটরি ইন্সপেক্টর পোস্ট-এর যোগ্যতা থাকতে হবে। সেইমতো সবকিছু খতিয়ে দেখেই তাঁকে ভাঙড়ের জিরানগাছা এলাকায় নিয়োগ করা হয়েছিল। কিন্তু, ২০১৮ সালের ১৮ জুলাই তাঁকে আচমকাই কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়। তার জবাব দেওয়ার পর ১৭ আগস্ট তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। কিন্তু, সেখানে কোনও নির্দিষ্ট কারণ দর্শানো হয়নি।
রাজ্যের এমন পদক্ষেপ হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করা হলে এদিন তাঁর মামলার শুনানিতে অতিরিক্ত অ্যাডভোকেট জেনারেল অভ্রতোষ মজুমদার আদালতকে জানান, যে দু’টি যোগ্যতা নির্দেশিকায় লেখা ছিল, তার মাঝখানে শুধু ‘অথবা’ নয়, ওটি হবে ‘এবং/অথবা’। অর্থাৎ, দু’টি যোগ্যতাই চাকরি পাওয়ার জন্য দরকারি। কিন্তু, যেহেতু, নির্দেশিকায় দু’টি আলাদা যোগ্যতার মাঝখানে ‘এবং’ শব্দটি নেই, তাই সরকারি সিদ্ধান্ত খারিজ করে আদালত উপরোক্ত নির্দেশ দেয়। যা পরে অ্যাডভোকেট জেনারেলের হস্তক্ষেপে আটকে গিয়েছে।