সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
কংগ্রেস অবশ্য বলছে, এর মধ্যে কোনও রাজনীতি খুঁজবেন না। কমিউনিকেশন গ্যাপ হতে পারে। আর সিপিএম বলছে, কংগ্রেস ছিল। তবে সংখ্যায় কম। এর আগেও যাদবপুরে বড় মিছিল হয়েছে সিপিএমের। সেখানে কংগ্রেস নেতা সৌম্য আইচ রায়কে একাধিকবার দেখা গিয়েছিল। তিনি বলছেন, ‘আমরা রাজ্যজুড়ে একসঙ্গে মিটিং-মিছিল করছি। এখানে বোধ হয় কিছুটা কমিউনিকেশন গ্যাপ হয়েছে। এর মধ্যে কোনও রাজনীতি খুঁজতে যাবেন না।’ যাদবপুরের মিছিলে উপস্থিত ছিলেন সিপিএমের কলকাতা জেলা কমিটির সম্পাদক কল্লোল মজুমদার। তিনি বলছেন, ‘কংগ্রেস ছিল। পতাকাও ছিল। কিন্তু কম সংখ্যায় ছিল। কলকাতা দক্ষিণের বিভিন্ন জায়গায় কংগ্রেসের যেমন সংগঠন রয়েছে, অতটা গড়িয়া এলাকায় নেই। তাছাড়া এটা তো স্থানীয় মিছিল।’ যদিও রবিবার বেহালায় সায়রার প্রচারে আগের দিনের মতোই কংগ্রেসের পতাকা উড়তে দেখা যায়। বিকেলের দিকে প্রথমে জেমস লং সরণি, পরে বীরেন রায় রোডে প্রচার সারেন সায়রা।
এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরী এদিন সকাল ও বিকেলে দু’টি প্রচার কর্মসুচীতে যোগ দেন। সকালে তিনি রাসবিহারী বিধানসভার কালীঘাট বাজার সহ সংলগ্ন এলাকায় প্রচার করেন। বিকেলে বেহালা পূর্ব বিধানসভা এলাকায় প্রচার করেন। তৃণমূল প্রার্থী মালা রায় এদিন সন্ধ্যায় কলকাতা পুরসভার ১২৮ ও ১২৯ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার ও জনসংযোগ চালান। মন্দিরে পুজো দিয়ে শুরু হয় তাঁর রবিবাসরীয় প্রচার। মালাদেবীর প্রচারে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো।