সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
এদিকে ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে মাছ না শিকার করার মরশুম। তা চলবে ১৪ জুন পর্যন্ত। মূলত এই দু’মাস মাছের প্রজননের সময়। তাই সরকারি নির্দেশে সমুদ্রে মাছ ধরার উপর নিষেধাজ্ঞা থাকে। এই সময়কালে মৎস্যজীবীরা আগামী মরশুমের জন্য প্রস্তুতি নেন। ট্রলার মেরামত করেন। মাছ ধরার জাল সারাই করেন। অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজও সেরে নেন। এই প্রয়োজনীয় সময়েই কাকদ্বীপ ও ফ্রেজারগঞ্জের মৎস্য বন্দরের ড্রাই ডক বেহাল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। ফলে অধিকাংশ মৎস্যজীবী পড়েছেন প্রবল সমস্যায়।
অনিবাস দাস নামে কাকদ্বীপের এক মৎস্যজীবী বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে দু’টি ডকই অকেজো হয়ে পড়ে রয়েছে। সে দু’টি ঠিকমতো তৈরি করা হয়নি। পদ্ধতিগত ত্রুটির কারণেই এই পরিস্থিতি। মৎসজীবীদের স্বার্থে শীঘ্রই ড্রাই ডক দু’টি মেরামতের ব্যবস্থা করা উচিত।’ কাকদ্বীপ ফিশারমেন ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বিজন মাইতি বলেন, ‘কাকদ্বীপের ডকটি উদ্বোধনের পর থেকেই অচল হয়ে পড়ে রয়েছে। ফ্রেজারগঞ্জ ড্রাই ডকটি থেকেও প্রায় পাঁচ মাস ট্রলার তোলা ও নামানো যাচ্ছে না। এদিকে চলছে নিষেধাজ্ঞা। এই সময় ড্রাই ডকগুলি চালু করা না গেলে মৎস্যজীবীদের সমস্যায় পড়তে হবে। এ বিষয়টি মৎস্যদপ্তর থেকে শুরু করে বিভিন্ন দপ্তরে জানানো হয়েছে। কিন্তু এখনও কোনও সুরাহা হয়নি।’ দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি শ্রীমন্তকুমার মালি বলেন, ‘ডক মেরামতের জন্য টেন্ডার হয়ে গিয়েছে। খুব শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।’