গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এবার লোকসভা ভোটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিধানসভা হল হাবড়া। গত নির্বাচনে এই বিধানসভা এলাকায় ভালো ফল করতে পারেনি তৃণমূল। প্রায় ২০ হাজার ভোটে হাবড়া থেকে পিছিয়ে ছিলেন তৃণমূল প্রার্থী কাকলি ঘোষ দস্তিদার। তবে একুশে বিধানসভা নির্বাচনে ভালো ফল করে তৃণমূল। বিধানসভায় ৩৮০০ ভোটে জয়ী হন তৃণমূল প্রার্থী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তারপর পঞ্চায়েত ও পুরসভা নির্বাচনেও গরিষ্ঠতা পেয়ে বোর্ড গঠন করে তৃণমূল। এতদিন সব ঠিকই চলছিল। ছন্দপতন হয় ইডির হাতে বিধায়ক জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গ্রেপ্তার হওয়ার পর।
উল্লেখ্য, বারাসতের বিদায়ী সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের সঙ্গে কখনই সুসম্পর্ক ছিল না জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের। গত লোকসভা নির্বাচনে বালুর অনুগামীরা অন্তর্ঘাত করেছিল কি না, তা নিয়ে দলের অন্দরে বিতর্ক রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে হাবড়া পুরসভার চেয়ারম্যান নারায়ণচন্দ্র সাহা বলেন, বৈঠকে সাংগঠনিক বিষয়ে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বুথ স্তরের প্রচারে। আমাদের এখানে ভোট অনেকটাই দেরিতে। তবে চলতি সপ্তাহ থেকেই আমরা কর্মিসভা শুরু করব। আপাতত বড় কোনও কর্মসূচি হবে না। গতবারের ক্ষত মিটিয়ে আমরা এবার লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থীকে ব্যাপক ভোট ‘লিড’ দেব।
বিজেপির রাজ্য নেতা তাপস মিত্র বলেন, আসলে তৃণমূল অনেক কিছুই করবে। কিন্তু দিনের শেষ তাদের লাভ কিছু হবে না। আসলে মানুষ ওদের সঙ্গে নেই।