কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
নিগম সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই কয়েকদফায় শহরে এসেছে ছোট ৪০টি ইলেকট্রিক বাস। সেগুলি ন’মিটার দৈর্ঘ্যের। যে ৪০টি বাস আসতে চলেছে, সেগুলি ১২ মিটার করে লম্বা। পার্থক্য রয়েছে আসন সংখ্যাতেও। ছোট বাসগুলি ৩২ আসনের। বড় বাসগুলির আসন সংখ্যা ৪১টি করে। নিগমের এক কর্তা বলেন, বড় বাসগুলিকে আপাতত দু’টি নতুন রুট ও কয়েকটি পুরনো রুটে চালানোর কথা ভাবা হচ্ছে। পরে আরও কয়েকটি নতুন রুট তৈরি করা হতে পারে। নতুন রুটগুলির মধ্যে শ্রীরামপুর থেকে নবান্ন এবং দেশপ্রিয় পার্ক থেকে ইকো স্পেস পর্যন্ত বাস চালানোর কথা চলছে। তবে, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
নিগমকর্তাদের বক্তব্য, শহর-শহরতলিতে এসি বাসের তুমুল চাহিদা তৈরি হয়েছে। বিশেষত, গরমে এসি বাসের জনপ্রিয়তা বেড়ে যায় আরও। সেই দিক থেকে এই পরিবেশবান্ধব বড় এসি বাসগুলি যাত্রীদের ক্রমবর্ধমান চাহিদার অনেকটাই সামাল দিতে পারবে। নিগম সূত্রের খবর, ইলেকট্রিক বাস চালানোর জন্য ন’টি ডিপো এবং আটটি টার্মিনাসে চার্জিং পয়েন্ট তৈরির পরিকল্পনা হয়েছিল। তার মধ্যে টালিগঞ্জ, করুণাময়ী টার্মিনাস এবং সল্টলেক ডিপো ছাড়া বাকি জায়গাগুলিতে চার্জিং পয়েন্ট তৈরি হয়ে গিয়েছে। বাকি তিনটি জায়গাতেও শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে।
নিগমের এক কর্তা বলেন, ডিজেল চালিত বাসের তুলনায় ইলেকট্রিক বাস চালানোর খরচ কম। তবে, খরচ যাই হোক না কেন, মূলত পরিবেশ রক্ষার কথা বিবেচনা করেই এই বাস চালানো হচ্ছে। বাকি বাসগুলি কবে আসবে কর্ণাটকের কারখানা থেকে? নিগমের এক কর্তা বলেন, দক্ষিণ ভারতে বন্যার জন্য রাস্তায় কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তার জন্য কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। তবে, বাকি বাসও যাতে সুষ্ঠুভাবে শহরে আসতে পারে, তা দেখা হচ্ছে।